শিরোনাম
◈ সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২ ◈ থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ ◈ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় ◈ শিক্ষক নিয়োগ: ১৪ লাখ টাকায় চুক্তি, ঢাবি শিক্ষার্থীসহ গ্রেপ্তার ৫ ◈ বিদ্যুৎ-গ্যাস কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়া ঋণ মিলবে না ◈ রোববার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  ◈ নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি ◈ উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে: সিইসি ◈ ভারতের রপ্তানি করা খাদ্যদ্রব্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পেয়েছে ইইউ ◈ ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা বিলে জো বাইডেনের স্বাক্ষর

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৮:২৫ সকাল
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ০৮:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টয়লেটে ফোন ব্যবহার, অজান্তেই ডাকছেন নিজের বিপদ

আমাদেরসময়: বর্তমান সময়টা এমন যে, মোবাইল ফোনটা হাতে না থাকলে চোখে অন্ধকার দেখেন অনেকেই। এমনকি বাথরুমে যাওয়ার সময়ও ফোনটা সঙ্গে থাকা চাই।কিন্তু এই অভ্যাস কি সত্যিই স্বাস্থ্যসম্মত?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একেবারেই না। বিশেষত টয়লেটের কমোডে বসে মোবাইল ঘাঁটা তো একেবারেই উচিত না।

চিকিৎসকরা বলছেন, মোবাইলের কাভার সাধারণত রাবারের তৈরি হয়। আর এই রাবারেই বাসা বাঁধে যাবতীয় ক্ষতিকারক ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া। বাথরুমের ফ্লাশ, কল বা দরজার লক ব্যবহারের পর মোবাইলের স্ক্রিনে হাত দিলে সেখানেও জন্মাতে পারে ব্যাকটেরিয়া। যা থেকে টাইফয়েডের মতো অসুখ হতে পারে।

টয়লেটের ভেজা পরিবেশে ব্যাকটিরিয়া দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে। ঠিকভাবে হাত না ধোওয়া বা টয়লেট ব্যবহারের সময় সেই জায়গায় মোবাইল রাখার ফলে তাতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ই.কোলাই, সিগেল্লা এবং ক্যামফাইলোব্যাকটরের মতো ব্যাকটিরিয়া। আবার ফোনের টাচস্ক্রিনে গ্যাসট্রো এবং স্ট্যাপের মতো ক্ষতিকর ভাইরাস জন্মাতে পারে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

টয়লেটে ব্যবহারের পর সেই ফোন আমরা বিছানায় বা ডায়নিংয়ে রাখি এবং সেখানেও ব্যবহার করি। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মোবাইলে বাসা বাঁধা এই ক্ষতিকর ভাইরাস ও ব্যাকটিরিয়া খাবারের সঙ্গে লালায় মিশে দ্রুত ছড়িয়ে শরীরে পড়ে।

আরও ভয়ানক বিষয় হচ্ছে, মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করার সময় যখন গরম হয়ে যায় তখন ব্যাকটেরিয়াগুলোও তাদের বংশবিস্তার করার উপযোগী পরিবেশ পায়।এতে শরীরে নানা রোগ বাসা বাধতে পারে। তাই টয়লেটে মোবাইল ব্যবহার না করারই পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।অনুলিখন : তন্নীমা আক্তার

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়