আবুল বাশার নূরু : সোমবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ একথা বলেন।
তিনি বলেন পিএস ও এপিএসদের উধ্বতনরা যদি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকেন, তাহলে তাদেরও এর দায় নিতে হবে। সম্প্রতি কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির পিএস-এপিএসকে তলব করলেও তাদের ঊর্ধ্বতনদের বিষয়ে দুদক নীরব এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পিএস-এপিএস ছাড়াও যারা যুক্ত ছিলেন, যুক্ত হয়েছেন বা যুক্ত আছেন, আমরা খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনব। কাউকে ডাকতে দুদকের কলম কাঁপেনি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা নীরব না, আমাদের যে চোখ নেই, তা না। দুর্নীতি যেখানেই ঘটেছে, সেখানেই তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। ওয়েট অ্যান্ড সি। দুর্নীতিটা কীভাবে ঘটেছে, সেটা যদি পিএস, এপিএসেরা বলতে পারেন, আমরা খুঁজে বের করব। সুতরাং চিন্তা করার কোনো সুযোগ নেই যে আমরা পিএস, এপিএস দিয়ে শেষ করব।
সম্প্রতি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আরিফুর রহমান শেখ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকনের এপিএস শেখ কুদ্দুস এবং সরকারদলীয় হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর পিএস এজাজ চৌধুরীকে তলব করেছে দুদক।