শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৫২ সকাল
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৫২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সেপসিসে রোগে আক্রান্ত হয় বছরে ৪ কোটি ৯০ লাখ মানুষ, মারা যায় ১ কোটি ১০ লাখ, গবেষকদের অভিমত

নিউজ ডেস্ক : ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলেছেন, এই উদ্বেগজনক পরিসংখ্যান আগের ধারণার তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে। সেপসিসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন দরিদ্র এবং মধ্যম আয়ের দেশের মানুষ। বিবিসি বাংলা

সেপসিস "গুপ্ত ঘাতক" হিসাবেও পরিচিত কারণ এটি সনাক্ত করা কঠিন হতে পারে। মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অতিরিক্ত কাজ করার ফলে এই সেপসিস হতে পারে। এই প্রতিরোধ ক্ষমতা কেবল সংক্রামণের বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিবর্তে শরীরের অন্যান্য অংশগুলিতেও আক্রমণ শুরু করে।

এক পর্যায়ে মানুষের অঙ্গ অকেজো হয়ে যায়। যেসব ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের কারণে ডায়রিয়া সংক্রমণ বা ফুসফুসের রোগ হয়ে থাকে সেগুলোই সেপসিস হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ।

সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে শিশুরা। পাঁচ বছরের কম বয়সী ১০জন শিশুর মধ্যে চারজনের সেপসিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।সংক্রমণের সংখ্যা কমিয়ে আনার মাধ্যমে সেপসিসে আক্রান্তের সংখ্যা কমানো যেতে পারে।

অনেক দেশের ক্ষেত্রে সেপসিস প্রতিরোধের উপায় হল, নিষ্কাশন ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ পানি এবং সঠিক সময় সঠিক টিকার যোগান।অ্যান্টিবাযয়োটিক্স বা অ্যান্টি-ভাইরাসের মাধ্যমে প্রাথমিক চিকিৎসা শুরু করলে সংক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব। যা বিশাল পার্থক্য আনতে পারে।

সেপসিসের লক্ষণগুলি কী কী?
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে:
১. অস্পষ্ট কথা।
২. চরম কাঁপুনি বা পেশী ব্যথা।
৩. সারাদিনে কোনও প্রস্রাব না হওয়া।
৪. মারাত্মক শ্বাসকষ্ট
৫. দ্রুত হৃস্পন্দন এবং শরীরের তাপমাত্রা অনেক বা কম হওয়া।
৬. ত্বকের রং একেক জায়গায় একেক রকম বা ছোপ ছোপ দাগ।

শিশুদের মধ্যে:
১. চেহারা দেখতে নীলচে বা ফ্যাকাসে হয়। ত্বকের রং একেক জায়গায় একেক রকম দেখায়।
২. খুব অলস থাকে বা ঘুম থেকে জাগানো কঠিন হয়ে যায়।
৩. শিশুর শরীর স্পর্শ করলে অস্বাভাবিক ঠান্ডা অনুভূত হয়।
৪. খুব দ্রুত শ্বাস নিলে।
৫. ত্বকে একধরণের ফুসকুড়ি হওয়া যা আপনি চাপ দিলেও মুছে যায় না।
৬. হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়া বা খিঁচুনি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়