মিনহাজুল আবেদীন : বিবিসি বাংলাকে তিনি আরও বলেন, অনলাইনে যে প্রচার করা হয়, সেই প্রচার মাধ্যমটা যাতে নীতিমালাকে মেনে নিয়মতান্ত্রিকভাবে করা হয়। অর্থাৎ ফেসবুক বা ইউটিউব যে কোনও প্রচার, সেটা সত্য হোক বা মিথ্যা হোক সেগুলিকে একটা নিয়ম এবং নীতিমার মধ্য নিয়ে আসার জন্যই তথ্য মন্ত্রনালয় থেকে এই প্রচার নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে।
পলক বলেন, স্বল্প পুঁজির ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য কম খরচে ফেসবুক মাধ্যম ব্যবসার জন্য অনেক বড় একটি সুযোগ করে দিলেও তা এখন সংশয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনলাইন থেকে পণ্য কিনে বেশির ভাগ মানুষই এখন প্রতারণার শিকার হচ্ছে।
অনেকেই এখন ফেসবুকে পেইজ খুলে নানা পণ্যর ব্যবস্যা শুরু করেছে, এদের একটি বড় অংশই পোষাক, গহনা, দৈন্দিন জিনিস, খাবার এবং প্রসাধনী সামগ্রী বিক্রি করছে, তবে এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, বেশির ক্ষেত্রেই এরা মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে, ন্যায্য মূল্য পরিশোধ করলেও তারা সঠিক পণ্য দিচ্ছে না।
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার শাহা বলেন, যে কোনও ভাবে যদি কেউ প্রতারিত হয়, সে যদি মনে করে আমার অধিকার ক্ষুর্ণ হয়েছে, তাহলে সে আবেদন করতে পারবে। তবে সঠিক প্রমাণ দেখাতে পারলে, ভোক্তা অধিকার আইন অবশ্যই তার বিষয়টা দেখবে। সম্পাদনাঃ সিরাজুল ইসলাম
আপনার মতামত লিখুন :