সিরাজুল ইসলাম : প্রাণঘাতী সেভার একিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (এসএআরএস) ও মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (এমইএরএস) গোত্রের অন্তর্ভুক্ত করোনোভাইরাস। এটির উৎপত্তি চীনের উযয়ুহান শহরে। সিএনএন
চীনে নতুন বছর উদযাপনের সময় এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব হয়। এরপরই এশিয়ার বাকি অঞ্চলে সতর্কতা জারি করা হয়।
চীনা গবেষকদের সঙ্গে অন্য দেশের ভাইরাস গবেষকরা এ ভাইরাসের জিনম সিকোয়েন্স বের করার চষ্টো করছেন। এ ভাইরাস একজনের দেহ থেকে অন্যের দেহে ছড়ায় কি না, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন গবেষকরা। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরক্ষা কেন্দ্র একটি সতর্ক বার্তা জারি করেছে। বলা হয়েছে, উয়ুহান শহর ভ্রমণে সতর্ক হোন। পূর্ব নির্দেশনা মেনে চলুন।
জাপানের ৩০ বছর বয়সী ওই যুবক টোকিওর উত্তরে কানাগাওয়া প্রিফেকচারে থাকেন। তিনি উয়ুহান শহরে গিয়েছিলেন। ৩ জানুয়ারি প্রচন্ড জ¦রে আক্রান্ত হন। দেশে ফিরে হাসপাতালে ভর্তি হন। তার দেহে ওই ভাইরাস ধরা পড়ে বলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার নিশ্চিত করেছে। লোকটি এরই মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। তিনি ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া সামুদ্রিক মাছের মার্কেটে যাননি বলে দাবি করেছেন।
উয়ুহান শহরের এক নারী থাইল্যান্ডে এসে জ¦রে আক্রান্ত হন। তার দেহে করোনোভাইরাস পাওয়া গেছে। ৬১ বছর বসয়ী ওই নারী দাবি করেন, করোনোভাইরাস ছড়িয়ে পড়া মার্কেটে তিনি যাননি।
আপনার মতামত লিখুন :