রাশিদ রিয়াজ : বিশেষজ্ঞরা মাশরুম ও শৈবালকে ‘দুর্যোগকালীন খাদ্য’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছেন এদের বেঁচে থাকতে বেশি সূর্ষের আলো লাগে না। পারমাণবিক যুদ্ধের শুরুতেই বিস্ফোরণের পরপরই আকাশ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যাওয়ায় সূর্যের আলোর অভাবে সালোকসংশ্লেষণ না হওয়ায় জমিতে ফসল বিনষ্ট হয়ে যাবে। একই সঙ্গে শুরু হবে অগ্নিঝড়। অন্ধকারময় বিশে^ প্রচণ্ড শীত নেমে আসবে। ডেভিড ডেনকেনবার্গার বলছেন তখন মাশরুম ও শৈবালের ওপর ভরসা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। ডেইলি মেইল /বিজনেস ইনসাইডার
সূর্যের আলো ছাড়া বিশে^ পারমানবিক যুদ্ধ পরবর্তীতে দুর্ভিক্ষ নিশ্চিত। তারপরও প্রকৌশলীরা ভরসা দিচ্ছেন ওই অবস্থায় মাশরুম উৎপাদন ও শৈবাল আহরণ সম্ভব হবে। পাকিস্তান ও ভারতের পারমানবিক অস্ত্র সম্ভার যোগানের উদ্ধৃতি দিয়ে বিজ্ঞানীরা বলছেন দুটি দেশ অন্তত শতাধিক কিলোটন পারমাণবিক বোমা মজুদ করছে যা হিরোশিমায় ব্যবহৃত বোমার চেয়ে ৬গুণ বেশি শক্তিশালী। এসব বোমা ব্যবহারের পর ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গাছপাল আগুনে পুড়ে যাবে। অন্তত তিন বছর ঘরে তৈরি খাদ্যের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হবে মানবজাতিকে।
বছরে ১ কোটি ৬০ লাখ টন শুকনো খাবারের প্রয়োজন হবে। এবং তা উৎপাদনে জমি, রোদ বা প্রতিকূল আবহাওয়া ছাড়াই মাশরুম ও শৈবালের ওপর ভরসা করা সম্ভব।
আপনার মতামত লিখুন :