শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০২:৫৮ রাত
আপডেট : ১৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০২:৫৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইরানের ক্ষেপনাস্ত্র হামলার সময় মার্কিন সেনারা সাদ্দাম হোসেনের আমলের বাঙ্কারে আশ্রয় নিয়েছিলেন

সিরাজুল ইসলাম: ইরানের ছয়টি বেলেস্টিক ক্ষেপনাস্ত্র তাদের দিকে ছুটে আসছে- বাগদাদে আল-আসাদ সামরিক ঘাটিতে হাড় কাঁপানো শীতে এমন খবর আসে রেডিও ট্রান্সমিশনে। তখনই তারা প্রস্তুতি নিতে থাকেন। সিএনএন

স্টাফ সার্জেন্ট আকিম ফার্গুসন বলেন, বাঙ্কারের মুখে তারা কংক্রিটের স্ল্যাব ব্যবহার করেছিলেন। তিনি হাতে বন্দুক ধরে মাথা নিচু করে রেখেছিলেন। তিনি ভাল জায়গা খুঁছিলেন। তিনি মনে মনে তার মেয়েদের সঙ্গে গান গাইতে শুরু করেন। তিনি অপেক্ষা করছিলেন যা-ই ঘটুক, তা যেন দ্রুত ঘটে। মরার জন্য একশ’ শতাংশ প্রস্তত ছিলেন তিনি।

৮ জানুয়ারি ওই হামলার পর অন্য সেনা ও ঠিকাদারদের সঙ্গে অক্ষত ছিলেন ফার্গুসন। কয়েক দশকের মধ্যে মার্কিন সেনাদের ঘাঁটি লক্ষ্য করে সব চেয়ে বড় হামলা ছিল সেটা। ওই হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া অলৌকিক ঘটনা ছাড়া আর কিছুই না।

হামলার কয়েক ঘণ্টা আগেই সতর্ক সঙ্কেত পেয়েছিলেন সেনারা; যা তাদের আত্মরক্ষার জন্য সহায়ক হয়। তারা ক্ষেপনাস্ত্রের বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন আগের ঘাঁটির কারণেই। তারা সেখানে কোনও স্থাপনা নির্মাণ করেননি।

ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে সৃষ্টি হওয়া একটি গর্ত তারা পরিমাপ করেছেন। এটি দুই মিটার গভীর এবং তিন মিটার ব্যাস ছিলো।ওই ঘাঁটিতে ড্রোন অপারেটর ও পাইলটদের আবাসস্থল ছিলো। হামলার আগে তাদের সরিয়ে নেয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়