মাহফুজুর রহমান : দুই পক্ষেরই গোয়েন্দা অনুসন্ধান অবশ্যই জোরালো ছিলো, কারও চাইতে কেউ কম নয়। লেবাননের হামাস নেতা ইসরাইল আমেরিকার গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিয়েই সোলাইমানির ফিউনারেলে যোগ দিয়েছেন। তাহলে এটাও ধরে নিতে হবে যে ইরানের ট্রেনিং খুব মজবুত, না হলে কবেই ইসরাইল তামা করে দিতো। ইরাকের আমেরিকার মিলিটারি বেজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আগে অবশ্যই ইরানের গোয়েন্দা তৎপরতা ছিলো, তাদের রিপোর্ট অবশ্যই তেহরানের কাছে যাওয়ার পরই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়, আবার আমেরিকার সিআইএ’র তৎপরতাও ইরানের অভ্যন্তরে থাকা বিচিত্র নয়।
শুধু সিআইএ কেন? সব দেশের ফিল্ড গোয়েন্দাদের কয়েকটা রিপোর্ট এক টেবিলে নিয়ে সেখান থেকে যে জিস্ট বের হয় তা সত্যের কাছাকাছি অবশ্যই হয়, অনেক সময় ১০০ শতাংশ সত্য হয়। এসব স্টাডি ইরানের গোয়েন্দারাও অবশ্য করে।ইরান দুনিয়ার নম্বর ওয়ান শক্তির উপরে অ্যাটাক করলো এটার জন্য ইরানের মানসিক প্রস্তুতি অবশ্যই নিতে হয়েছিলো। ট্রাম্প বলতে চাইছেন যে, ইরানি জনগণের সেন্টিমেন্টকে মূল্য দিতে গিয়ে ইরানের নেতারা ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা করেই হামলা করেছেন, আর এর আগেই সৈন্য ও ইকুইপমেন্ট নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে, তবে অকেজো কিছু উপরেই রাখা ছিলো সেইগুলো ধ্বংস হয়েছে। কি যুক্তি। আর সেইটাই আমাদের অনেকেই বিশ্বাস করছেন। ট্রাম্প হলো নম্বর ওয়ান ধড়িবাজ। এমনও তো হতে পারে যে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর ধার টেস্ট করলো, আমেরিকার মেজাজ টেস্ট করলো। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :