আসিফুজ্জামান পৃথিল: এটি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ায় নিজেদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে হাইড করে রাখলেও এখনো তা শেয়ার হচ্ছে বিশ্বজুড়ে।
১০ জানুয়ারি নিজেদের অফিসিয়াল পেজ থেকে একটি পোস্ট করে সকলকে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সদস্য হওয়ার আহ্বান জানায় প্রতিষ্ঠানটি। সেই পোস্টে যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে তা সিরিয়ার।
ছবিটিতে একটি ধসে পড়া বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দুই শিশুকে। সেই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে অনেক সাধারণ মানুষ ভুল সময় ভুল স্থানে থাকার কারণে আক্রমণ, ভায়োলেন্স ও মৃত্যুর মুখে পড়ছে। যুদ্ধ ও সংঘর্ষের সময় আক্রান্তদের কথা প্রকাশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি আমরা। না বলা গল্পগুলো জানাতে লাখো মানুষের এই আন্দোলনে আপনিও যোগদিন।’
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে দারুণ সক্রিয় ছিলো অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এ সময় বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে আরো বেশ কিছু ইস্যুতে সোচ্চার ছিলো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানটি। ২০১২ সাল থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে দারুণ সরব থাকা এই প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করার চেষ্টার অভিযোগ উত্থাপিত হয় ২০১৫ সালে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর হবার পরও বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনালের সক্ষমতা ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
আপনার মতামত লিখুন :