ইয়াসিন আরাফাত : এক বিবৃতিতে ইউরোপীয় বিমান চলাচল নিরাপত্তা সংস্থা জানায়, তারা তেহরানের স্বীকারোক্তির পর বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে ভাবছে। এর প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এবং বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে ইরানের আকাশ সীমায় সব বিমান চলাচল এড়ানো উচিত।’ রয়টার্স
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এখনকার পরিস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে ইউরোপীয় কমিশন ও ই্ইউ সদস্যরা নতুন ঘোষণা দিবে।
গত ৮ জানুয়ারি সকালে তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের উদ্দেশে উড্ডয়নের পরপরই ১৮০ যাত্রীসহ বোয়িং ৭৩৭ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। প্রথমে ইরানের পক্ষ থেকে ওই অভিযোগ অস্বীকার করা হলেও পরে বিমান ভূপাতিত করার কথা স্বীকার করে তেহরান।
এদিকে কারো দায়িত্বে অবহেলা বা দোষের কারণে ইউক্রেনের যাত্রীবাহী বিমানটি ভূপাতিত করা হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল স্টাফকে নির্দেশ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনী। একইসঙ্গে তিনি এ ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :