আসিফ কাজল : ঢাবি রাজুভাস্কর্যের পাদদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণগণনার শুভ উদ্ভোধন করা হয়েছে। দেশব্যাপী ৫.১৫ মিনিট শুরু হলেও ২ মিনিট পর ৫টা ১৭ মিনিটে ক্ষণগণনা শুরু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ক্ষণগণনা যন্ত্রের মাধ্যমে এর শুভ উদ্ভোধন করেন। এসময় শান্তির প্রতিক একশত পায়রা উড়ানো হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাবি উপাচার্য বলেন, আজ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, এই দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও তার পিতাকে দেশে ফিরতে দেখেননি। ৬৭তম দিনে আজ আমরা মুজিব বর্ষ শুরু করলাম। যা আগামী ৬৬তম দিনে শুরু হবে। আসন্ন মুজিব বর্ষে ডকুমেন্টারি তৈরি, মল চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি নির্মাণ এবং জাতির পিতাকে ডক্টর অব লজ প্রদান করা হবে।
উপাচার্য আখতারুজ্জামান আরও বলেন, আপনারা খেয়াল করলে দেখবেন সারাদেশে যে ডিজিটাল ঘড়িতে কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে। যারমধ্যে একমাত্র ঢাবির ঘড়িটি ভিন্ন। এই অনুষ্ঠান স্বার্থক করার জন্য কেন্দ্রীয় ছাত্র সাংসদ, ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে ঢাবি প্রক্টর গোলাম রাব্বানী বলেন, এর মধ্য দিয়ে জাতি নতুন এক জগতে প্রবেশ করলো। ঐতিহাসিক এই দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের চেতনা লালনের জন্য সবাইকে আহবান জানান তিনি।
ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি এ এসএম মাকসুদ কামাল বলেন, পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয় জাতির পিতা তৈরি করতে পারেনি। এটি এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় যে ক্যাম্পাস একজন জাতির পিতা তৈরি করেছেন। তার কণ্যা শেখ হাসিনার মাধ্যমে ও শেখ মুজিবুর রহমানের চেতনা লালন করে তিনি দেশকে এগিয়ে নেয়ার আহবান জানান।
আপনার মতামত লিখুন :