শিরোনাম
◈ সাতক্ষীরায় এমপি দোলনের গাড়িতে হামলা ◈ চুয়াডাঙ্গার পরিস্থিতি এখন মরুভূমির মতো, তাপমাত্রা ৪১ দশমিক  ৫ ডিগ্রি ◈ ফরিদপুরে পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১ ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী

প্রকাশিত : ১০ জানুয়ারী, ২০২০, ০৮:৫৫ সকাল
আপডেট : ১০ জানুয়ারী, ২০২০, ০৮:৫৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইভিএম নীরবে নিঃশব্দে ভোটচুরির একটি প্রকল্প, বললেন আমির খসরু

শিমুল মাহমুদ : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ইলেকট্রনিক্স ভোটিং মেশিন (ইভিএম) যদি অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের মানুষ জীবনে কোনোদিন ভোটের মাধ্যমে তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারবে না। নির্বাচিত সরকার পাবে না, সংসদ, স্থানীয় সরকারও কোনোদিন পাবে না। তাই বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে। একই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া গণতন্ত্র মুক্তি পাবে না। আমাদেরকে গণতন্ত্র মা দেশমাতা মুক্তির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী হিন্দু ছাত্র ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আমির খসরু বলেন, ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন নিয়ে অনেকে আমাদের জিজ্ঞাসা করছেন কেন আমরা এই নির্বাচনে যাচ্ছি? যেখানে বাংলাদেশের মানুষের ভোট ব্যবস্থার কোনো আস্থা নাই। যেখানে নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা নাই। নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থার ওপর আস্থা নাই। দেশের মানুষের ভোট প্রয়োগ করার কোনো সুযোগ নাই সেখানে কেন যাচ্ছেন? আমরা বলছি, আমাদের নির্বাচনে যাওয়ার কারণ হচ্ছে, এই দলটি সৃষ্টি হয়েছিলো একদলীয় শাসন থেকে বেরিয়ে এসে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করা হয় জন্য। আইনের শাসন কায়েম করার জন্য। মানুষের মৌলিক অধিকার গুলো ফিরিয়ে দেয়ার জন্য। আমাদের এই বিষয়গুলো আদায় করতে হলে- বাংলাদেশ ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হলে, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে,আমাকে একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকতে হবে।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এই নির্বাচনকে আন্দোলনের অংশ হিসেবে গ্রহণ করে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। ইতিমধ্যে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে মানুষের মনে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। তারা (বর্তমান সরকার)২০১৪ সালে ভোটার ও প্রার্থীবিহীন নির্বাচন করেছে। ২০১৮ সালে মধ্যরাতে নির্বাচন করেছে। এখন তারা দেখছে ব্যালট পেপারে ভোট ডাকাতির দিন শেষ হয়ে গেছে তাই তারা একটা নতুন পদ্ধতি বের করেছে। সেটা হলো ইভিএম।

তিনি বলেন, ইভিএম হচ্ছে নিঃশব্দে নীরবে নির্দেশিত হয়ে ভোটচুরির একটা প্রকল্প। এই ইভিএমের যে আসল উদ্দেশ্য সেটা আমাদেরকে জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। আপনারা যে যেখানে যাবেন ইভিএম এর বিরুদ্ধে বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। বলবেন ইভিএমের মাধ্যমে তারা আবার বাংলাদেশের ভোট চুরির পায়তারা করছে।

আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন, রাজীব ধর তমাল, সঞ্চলনায়,সীমান্ত দাস,এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, অর্পনা রায় প্রমুখ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়