শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ০৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৪৭ সকাল
আপডেট : ০৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৪৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পুরনো ১১টি কূপ খনন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার

জেবা আফরোজ: গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে পুরনো কূপ পুনর্মূল্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। গ্যাস পাওয়া গেলে সেখানে নতুন করে কূপ খনন করা হবে। গ্যাসের চাহিদার তুলনায় গ্যাসের ঘাটতি আছে। দেশী গ্যাসের পাশাপাশি বিদেশ থেকে বেশি দাম দিয়ে এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। সরকার দেশী গ্যাসের অনুসন্ধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বাংলা ট্রিবিউন

বর্তমানে দেশে আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রগুলোর মধ্যে ৩৪টি কূপ ড্র্ইা পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। সাসপেন্ডেন্ট আছে আরো ১৮টি কূপ। ১১টি কূপের মধ্যে কসবা -১, মোবারকপুর- ১, শ্রিকাইল -১, রূপগঞ্জ -১, সুন্দলপুর ১, সালদানদী- ১, সালদানদী -২, মুলাদি ১, মুলাদি-২, সেমুতাং, ১ এবং হালদা-২ ।
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন, আমরা গ্যাসের চাহিদা পূরণ করতে বাইরে থেকে গ্যাস আমদানি করছি এবং দেশের মধ্যে পুরনো গ্যাসক্ষেত্রগুলোর কূপ রিভিজিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তিনি বলেন, দেশের মধ্যে কূপ আছে যেখানে গ্যাস আছে কিন্তু প্রযুক্তির সমস্যার কারণে আমরা উত্তোলন করতে পারছি না। কিন্তু উন্নত বিশ্ব এসব জায়গা থেকে গ্যাস তুলছে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

১৯৭৬ সালে মুলাদী-১ কূপটিতে ৪ হাজার ৭৩২ মিটার পর্যন্ত খনন করা হয়। ১৯৮১ সালে মুলাদি-২ কূপটি খনন করা হয়। কূপটির ৪ হাজার ৫৫৬ মিটার পর্যন্ত খনন করা হয়। ১৯৯৬ সালে সালদানদী-১ কূপে ২ হাজার ৮৩৯ মিটার , ১৯৯৮ সালে হালদা-১ এ ৪ হাজার ৫১৯ মিটার, ১৯৯৯ সালে সালদানদী-২ কূপে ২ হাজার ৪৫৮ মিটার পর্যন্ত খনন করা হয়। ২০০৪ সালে শ্রীকাইল-১ কূপটির ৩ হাজার ৫৮৩ মিটার পর্যন্ত, ২০১১ সালে সুন্দলপুর-১ এর ৩ হাজার ৩২৭ মিটার পর্যন্ত, ২০১৪ সালে রূপগঞ্জ-১ এর ৩ হাজার ৬১৫ মিটার পর্যন্ত খনন করা হয়।

২০১৬ সালে মোবারকপুর-১ কূপটিতে ৪ হাজার ৬২৪ মিটার পর্যন্ত খনন করা হয়। ২০১৮ সালে সেমুতাং-১ কূপে ৩ হাজার ২০ মিটার এবং একই বছর কসবা-১ এর কূপটিতে ২ হাজার ৫৫৭ মিটার পর্যন্ত খনন করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়