শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ০৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০৪:২০ সকাল
আপডেট : ০৪ জানুয়ারী, ২০২০, ০৪:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নতুন ইস্যুতে ফের আন্দোলনে নামছে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

নিউজ ডেস্ক : ২০২০ সালের প্রাথমিকে বাৎসরিক ছুটির তালিকা ও সময়সূচি প্রকাশ করা হয় গত ২৬ ডিসেম্বর। প্রকাশিত তালিকায় দেখা যায় ছুটি আগের চেয়ে ১০দিন বাড়িয়ে ৮৫দিন করা হয়েছে। তবে এক শিফটের সময় সূচীর পরিবর্তে প্রাথমিকে করা হয়েছে ২ শিফট। প্রথম শিফটে বিদ্যালয়ে সময়সূচি ৯টা হতে ৩টা এবং ২য় শিফটের বিদ্যালয়ে ৯টা হতে ৪টা পর্যন্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ জার্নাল

নতুন সময় সূচিতে দেখা গেছে বৃহস্পতিবারে শিক্ষকদের প্রথম শিফটের শিক্ষকদের জন্য সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত এবং ২য় শিফটের শিক্ষকদের জন্য সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। যা পূর্বে বৃহস্পতিবারে অর্ধদিবস হিসেবে স্কুলের সময়সূচি ছিলো সকাল ৯টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত।

প্রাথমিকের নতুন এই সময়সূচি বাতিলে আল্টিমেটাম দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। তারা দাবি করেছে, প্রাথমিকের সময়সূচী সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত করার। বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবির মত প্রাথমিকের সময়সূচী পরিবর্তনের দাবিতেও আন্দোলনে নামবে শিক্ষকরা।

এদিকে নতুন এই সময়সূচী নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। কেউ কেউ এই সময়সুচীতে খুশি হলেও অধিকাংশই খুশি নন। তাদের দাবি প্রাথমিক বিদ্যালয় হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের জন্য আর এখানে এই শিশুদের যদি এই সময়সূচীর মধ্যে বিদ্যালয়ে আবদ্ধ করে রাখা হয় তাহলে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটা অসম্ভব কেননা এই বয়সী শিশুদের বই এর মধ্যে আবদ্ধ করে না রেখে খেলাধুলা বিনোদনের মধ্যে রাখলেই বেশি শিখবে এবং মানসিক বিকাশ ঘটবে।

প্রাথমিক শিক্ষক ও অভিভাবকদের দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে এই কোমলমতী শিশুদের কথা বিবেচনা করে তাদের জন্য বিদ্যালয়ের সময়সূচী সকাল দশটা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত করা সম্ভব হলে এর থেকেও কমিয়ে আনা। কারণ এই শিশুদের যত বিদ্যালয়ে আবদ্ধ করে বই এর চাপে রাখা হবে ততই তাদের বিকাশে ব্যঘাত ঘটবে।

পুরাতন সময় সূচীতে প্রাথমিকে অর্ধদিন কর্মদিবস থাকলে নতুন সময়সূচীতে পূর্ণ দিবস রাখা হয়েছে। এটা নিয়েও শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়