শিরোনাম
◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে

প্রকাশিত : ০২ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:১৫ দুপুর
আপডেট : ০২ জানুয়ারী, ২০২০, ১০:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফেসবুকের ভাষা শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার খাতায় লিখছে

জেবা আফরোজ : ফেসবুক নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে ফেসবুক। সেখানে তারা বাংলিশ ভাষা ব্যবহার করে। এতে ভাষার কত ক্ষতি হচ্ছে তারা বুঝতে পারছে না। প্রথম আলো

এবার মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের খারাপ ফলাফলের জন্য দায়ী করা হলো ফেসবুককে। সেকেন্ডারি এডুকেশন সার্টিফিকেট পরীক্ষায় তরুণ শিক্ষার্থীদের নম্বর কম পাওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ও ইন্টারনেটের প্রভাবকে দায়ী করেছেন পরীক্ষকেরা।

বার্ষিক প্রতিবেদনে ২০১৯ সালের মে মাসে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩ হাজার ৮৮৫ জনের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করা হয়। পরবর্তী পর্যায়ে উত্তীর্ণ হওয়ার মতো নম্বর দুই-তৃতীয়াংশ শিক্ষার্থী পেয়েছে, তবু শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় যেসব সাধারণ বানান ভুল করেছে, তা উদ্বেগ তৈরি করেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেসবুকের কারণে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতায় বানানে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। তারা প্রকৃত বানান না লিখে ফেসবুকে ব্যবহৃত শব্দের বানান পরীক্ষার খাতায় লিখেছে।
যেসব শিক্ষার্থী মাধ্যমিক পর্যায়ের পরীক্ষা দেবে তাদের অবশ্যই পড়াশোনা করতে হবে এবং ইন্টারনেটের প্রভাব থেকে দূরে থাকতে হবে। ফেসবুকের ভাষা পরীক্ষায় গ্রহণযোগ্য হবে না।

সার্বিক পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করে পরীক্ষকেরা দেখেছেন, প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী এত খারাপ ফল করেছে। তাদের অভিযোগ, কিছু পরীক্ষার্থী কথ্য ভাষা ও লেখ্য ভাষার মধ্য পার্থক্য নির্ণয় করতে পারেনি। তারা পরীক্ষায় বাজে ভাষা লিখেছে। সবচেয়ে বেশি ভুল করেছে রচনা বা প্রবন্ধ লেখার সময়। কেউ ফেসবুক স্ট্যাটাসের মতো গড় সাপটা বর্ণনা লিখে গেছে, যাতে বিরামচিহ্নের কোনো ব্যবহার নেই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়