সাগর আকন ও ইফতেখার শাহীন: আলোচিত এ মামলার মিন্নিসহ প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে আদালত অভিযোগ (চার্জ) গঠনের পর মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর এ কথা জানিয়েছেন। মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, এ মামলার শুরু থেকেই মিন্নির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। মিন্নি এ মামলার প্রধান এবং একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী ছিলো। সেখান থেকে মিন্নিকে গ্রেপ্তার এবং চার্জশিটে সাত নম্বর অভিযুক্ত করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে আমি মিন্নির আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে উচ্চ আদালতের আইনজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা শুরু করেছি। যেহেতু মিন্নিউচ্চ আদালতের আদেশে জামিনে আছে। তাই আমার প্রত্যাশা চার্জ থেকে মিন্নিরঅব্যাহতির জন্য উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হলে মিন্নি এ মামলার চার্জ থেকেঅব্যাহতি পাওয়ার পাশাপাশি মামলা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তাই আমারমেয়েকে বাঁচানোর জন্য আমি কোনো প্রচেষ্টাই বাদ রাখবো না।
এ বিষয়ে মিন্নির আইনজীবী মাহবুবুল বারী আসলাম বলেন, আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ছিলেন। পরেপুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং এ মামলার চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করে। মামলারচার্জ গঠন শুনানিতে আমরা মিন্নিকে নির্দোষ দাবি করে মামলা থেকে অব্যাহতিদেয়ার আবেদন করেছিলাম। কিন্তু আদালত আমাদের আবেদন নামঞ্জুর করে মিন্নির
বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান, জেরিন
আপনার মতামত লিখুন :