এম. আমান উল্লাহ, কক্সবাজার : দু’দিন বাদেই ‘থার্টি ফাস্ট নাইট’। তাই সৈকত শহর কক্সবাজারে বেড়েছে পর্যটকের আগমন। কিন্তু এ পর্যটক আগমনকে কেন্দ্র করে বেপরোয়া হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট ব্যবসায়ীরা।
পর্যটকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। তবে বরাবরের মতো জবাব জেলা প্রশাসনের, নির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কক্সবাজারে পর্যটকদের রাত্রিযাপনের জন্য আছে চার শতাধিক হোটেল মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস। যা এখন পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ। উপলক্ষ পুরনো বছরকে বিদায় আর নতুন বছরকে বরণ করা। এ সুযোগে বেপরোয়া হোটেল মোটেল ও রিসোর্ট ব্যবসায়ীরা। অধিকাংশ হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টে নেই রুমের মূল্য তালিকা।
পর্যটকদের অভিযোগ, কক্সবাজার বেড়াতে এসে হয়রানির শিকার হচ্ছেন তারা। হোটেল ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে না। আর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, বাড়তি ভাড়ার বিষয়টি তারা শুনেছেন। তবে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কক্সবাজারের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুসা নাসের চৌধুরী বলেন, কোনো পর্যটক যাতে হয়রানির শিকার না হয় সে জন্য সতর্ক থাকতে আমরা হোটেল-মোটেল মালিকদের নির্দেশনা দেব। কক্সবাজারের চার শতাধিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসে প্রতিদিন রাত্রিযাপন করতে পারেন দেড় লক্ষাধিক পর্যটক। সম্পাদনা : জেরিন মাশফিক
আপনার মতামত লিখুন :