শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:১৫ সকাল
আপডেট : ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের রকেট-বিকাশ বাণিজ্য?

হাসান বিন বাংলা : অনলাইন পোর্টালের একটা নিউজের উপর সরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।  কিছু বিকাশ নম্বর, রকেট নম্বর, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, পে-পাল নম্বর এবং নিশ্চিতকরণ নম্বর দেয়া হলো যা কথিত ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহত নেতৃবৃন্দের সুচিকিৎসার (!) জন্য সাহায্য, সহায়তা চেয়ে শুভাকাক্সক্ষীদের আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিকাশ নম্বরসমূহ : বিকাশ জঞখ ০১- ০১৭৪৩২৫৭৫২৭, বিকাশ ঝকখ ০২- ০১৭৫৮৮২১০২৫, বিকাশ ঝঐজই ০৩- ০১৭৪৭৭৪৭৭৫৫, বিকাশ গঐঋত ০৪- ০১৯৯৭৫৪৯৫৪৪, বিকাশ ঐঘঋ ০৫- ০১৭৭২৪০০৫৬৭। রকেট নম্বরসমূহ : রকেট ঞজক ০১- ০১৭২৫৫৪৫৯৫০৫, রকেট ঝঐজই ০২- ০১৭৪৭৭৪৭৭৫৫৮, রকেট ঝকখ ০৩- ০১৭৫৮৮২১০২৫৮, রকেট গগঘ ০৪- ০১৮১৯৬০৩৬১৪৩। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর : অপপড়ঁহঃ ঘড় : ১৭৩১৫১০১৬১১৯৭,

ঘধসব : ঘধযরফঁষ ওংষধস, ইৎধহপয ঘধসব : ইযধরৎধন ইধুধৎ, ইধহশ হধসব : উঁঃপয ইধহমষধ ইধহশ ষঃফ. পে-পাল নম্বর : , নিশ্চিতকরণ নম্বর : (আল আমিন কেন্দ্রীয় কমিটি) ০১৬২৮৫৯২৭০৬। খবরের সূত্র অনুযায়ী যা জানা যায় তাহলো ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ জানিয়েছেন, আহতদের চিকিৎসার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে আহতদের পরিবার ও সংগঠনটি। নূরাদের জখম, আহত হওয়ার খবরে সরকার সংশ্লিষ্ট সব মহলই উদ্বিগ্ন যেমন আমার ছোট ভাই হাব্লু-মফিজও চিন্তিত, উদ্বিগ্ন। প্রশ্ন হলো সেদিন ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের কতোজন জখম হয়েছেন এবং তারা কারা? তাদের সবাই কি ঢাবি ছাত্র? ঢাবি ছাত্র না হলে তাদের পরিচয় কি? তারা কেমন করে ঢাবিতে গিয়ে কথিত আন্দোলনে জড়িত হলো? ভিপি নূর সারাদেশের ছাত্র সমাজের প্রতিনিধিত্ব করে না এবং কথাটা যদি সত্যি হয় তবে অবশ্যই বহিরাগত সবাই দুষ্কৃতকারী। আমরা দেখতে চাই, সেই বহিরাগতদের বিষয়ে সরকার সংশ্লিষ্ট মহল কি উদ্যোগ নেয়। আর একটি বিষয় হলো ফান্ড কালেকশন। এই ফান্ড কালেকশন কতোটা আইনগতভাবে বৈধ, তাও খতিয়ে দেখার সুপারিশ রইলো। এই ফান্ড কালেকশনের মাধ্যমে কি সুপরিকল্পিতভাবে সরকারের ইমেজের বারোটা বাজানোর তরিকা নিয়েছে কথিত ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ? ভেবে দেখুন প্রয়োজনে বারবার ভাবুন কেননা হাব্লু-মফিজের প্রেডিকশনে সচরাচর ভুল হয় না। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়