ডেস্ক নিউজ : সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) পাথরঘাটা কেএম পাইলট সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠান শুরু হলে সেখানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে দেখা যায়নি। বাংলানিউজ ২৪.কম
এদিকে, পাথরঘাটা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি বিজয় র্যালি বের হয়। র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় ওই চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। বিজয় দিবসে বিশৃঙ্খলা এড়াতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশসহ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিলো।
পাথরঘাটা কে এম পাইলট সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিজয় দিবসের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবির।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হুমায়ুন কবির ও পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাবুদ্দিনসহ মুক্তিযোদ্ধারা ও বরগুনা জেলা পরিষদের সদস্য এমএ খালেক, কামাল উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা পরিবার প্রমুখ।
পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাবির হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবির আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে উপজেলা নির্বাচন করেছেন এবং তার বাবার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করার অভিযোগ থাকায় আমরা তার আয়োজিত বিজয় দিবস অনুষ্ঠান বর্জন করেছি। কিন্তু উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে আমরা বিজয় দিবস উদযাপন করেছি।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবির বাংলানিউজকে বলেন, আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার অভিযোগ- আমার বাবা রাজাকার। কিন্তু রাজাকারের তালিকায় আমার বাবার নাম নেই। আমি শান্তিপূর্ণভাবেই সরকারি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেছি। অনু্লিখন:জেরিন মাশফিক
আপনার মতামত লিখুন :