রাশিদ রিয়াজ : ইরানের পল্ট্রি খামারিরা মাসে ২ লাখ টন অতিরিক্ত ডিম উৎপাদন রেজিষ্ট্রেশন করিয়েছেন। তেহরানের ইউনিয়ন অব এগ-লেয়িং চিকেন উৎপাদকরা এতথ্য জানিয়েছে। এখন ডিমের এ উদ্বৃত্ত উৎপাদন রফতানিতে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে বাজারে ডিমের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ পর্যাপ্ত রাখতে ও খামারিদের লোকসান এড়াতে এ বাড়তি উৎপাদন সহায়তা হবে বলে জানান নাসের নাবিপোর। উৎপাদক সংশ্লিষ্ট এ কর্মকর্তা আরো জানান, এ ফার্সি বছরের শুরু থেকে ইরান এ পর্যন্ত ২০ হাজার টন ডিম রফতানি করেছে ইরান।
তবে ইরানের অভ্যন্তরীণ বাজারে ডিমের সরবরাহের দিকে লক্ষ্য রেখেই প্রয়োজনে এ ডিম রফতানি বন্ধ কিংবা চালু রাখা হয়। দেশটির কৃষি উপমন্ত্রী মোরতেজা রেজাই জানান, গত বছরের এবার ইরানে ডিম উৎপাদন ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তা ১০ লাখ টন ছাড়িয়ে যাবে। ইরানের উৎপাদিত ৯ লাখ টন ডিমের ৯০ শতাংশ উৎপাদন হয় পোল্ট্রি শিল্পে এবং বাতি ১০ শতাংশ উৎপাদন করে স্থানীয় খামারিরা। ইরানের প্রতিটি নাগরিক বছরে ২শ ডিম খেয়ে থাকেন। বিশে^ ইরান ডিম উৎপাদনে ১০ম এবং এশিয়ায় ৫ম স্থান অধিকার করে আছে। ফিনান্সিয়াল ট্রিবিউন/মেহর
আপনার মতামত লিখুন :