নিউজ ডেস্ক : পূর্ববাংলার বুদ্ধিজীবীরা বরাবরই ছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের বিরাগভাজন। বুদ্ধিজীবী হত্যা স্পষ্টতই ছিলো সামরিক জান্তার নীলনকশার বাস্তবায়ন। তাদের লক্ষ্য ছিলো বুদ্ধিজীবীদের নিশ্চিহ্ন করে বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বহীন করা। রাইজিং বিডি
এর নেতৃত্ব দেন পাকিস্তান গভর্নরের সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী। তারই ধারাবাহিকতায় হত্যা করা হয় সাংবাদিক, লেখক ও বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লা কায়সারকে। মুক্তিযুদ্ধের শেষলগ্নে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তার স্থানীয় সহযোগী আলবদরদের হাতে অপহৃত হন।
তার সুযোগ্যা কন্যা শমী কায়সার। বাবা শহীদুল্লা কায়সারের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আসলে বাবার বিশেষ স্মৃতি আমার নেই। কেননা আমি তখন ছোট, কোনো কিছু বুঝে ওঠার বয়স তখনও হয়নি। যে কারণে অনেক কিছু আমার মনেও নেই। খুব আক্ষেপ লাগে, আফসোস হয়- তখন যদি একটু বড় থাকতাম! তাহলে বাবাকে নিয়ে এখন অনেক স্মৃতি শেয়ার করা যেত। কিন্তু তা আর হবার নয়। মায়ের কাছে বাবার কিছু কথা শুনেছি, এতটুকুই।