মহিবুল্লাহ মুহিব, ফেসবুক থেকে, গ্রামের স্কুল-মাদ্রাসাগুলোতে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য নগদ অর্থ সহায়তা আসতো প্রতি বছর। দাতা নিজে আসতেন না কখনো। লোক পাঠিয়ে দিতেন নগদ সহায়তা নিয়ে। শুধু এতটুকুই জানতাম- আব্দুল হাই ট্রাস্টের লোক এসেছে অর্থ সহায়তা দিতে। একটা ধারণা ছিল- যার নামে ট্রাস্ট, তিনি হয়তো বেঁচে নেই। কোন মানুষ তার জীবদ্দশায় এমন মহৎ কাজ করতে পারেন-এটি বিশ্বাস বা কল্পনার বাইরে ছিল আমার। যার অবদানে দক্ষিণাঞ্চলের শত শত ছেলে-মেয়ে আজ প্রতিষ্ঠিত। যিনি বিঘা-বিঘা সম্পত্তি লিখে দিয়েছেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে। নির্লোভ, প্রচারবিমুখ, শিক্ষানুরাগী, সমাজ সেবক- কোন বিশেষণ দেবো তাকে? কোনোটি-ই আমার কাছে পর্যাপ্ত মনে হয় না। মানুষটাকে আমি চিনেছি মাত্র কয়েক বছর আগে। নাম শুনেছিলাম বাল্যকালে। তিনি আব্দুল হাই চেয়ারম্যান। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছি।
আপনার মতামত লিখুন :