যুগান্তর : বন্দরের ভেতরে জটিলতা কমাতে পণ্যবাহী কনটেইনারের কায়িক পরীক্ষা (ফিজিক্যাল ভেরিফিকেশন) ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে। এছাড়া চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরে পড়ে থাকা গাড়ি দ্রুত অকশনে বিক্রির উদ্যোগ নেয়া হবে। নৌমন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সভায় দেশের স্থলবন্দরগুলোতে আমদানি পণ্যের তালিকায় নতুন পণ্য অন্তর্ভুক্ত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এছাড়া ভোমরা ও বুড়িমারী স্থলবন্দরকে অটোমেশনের উদ্যোগ নেয়ার কথাও জানানো হয়েছে। নভেম্বরের শেষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এসব সিদ্ধান্তের কথা অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকেও জানিয়েছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুস সামাদ বলেন, বন্দরসমূহকে ব্যবসাবান্ধব করতে কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চট্টগ্রাম বন্দরের জাহাজ থেকে পণ্যবাহী কনটেইনার নামানোর সময়ই কাস্টমস ইন্সপেকশন করে। এতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে সমস্যা হয়। এছাড়া আমাদের দেশে ১৫-২০ শতাংশ ফিজিক্যাল ভেরিফিকেশন করা হয়। আমরা তা কমিয়ে ৫ শতাংশে আনার বিষয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি।
প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কাস্টমস আধুনিকায়ন) খন্দকার আমিনুর রহমান বলেন, আমদানি-রপ্তানিকারকদের সুবিধার্থে আমরা বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। অনুলিখন : তন্নীমা আক্তার, সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :