শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিউইয়র্ক পুলিশ প্রস্তুত ◈ আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনার অতি আগ্রহের কারণ কী, প্রশ্ন টিআইবির ◈ ১৬ দিনে এলো ২০৪১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয় ◈ কিছু মহল এখনো নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে: প্রধান উপদেষ্টা ◈ নির্বাচন পিআর এর মাধ্যমে হবে না, সেটা তো হবে সংবিধান সংশোধনের পরে: নজরুল ইসলাম  খান  ◈ এদেশের প্রতিটি নাগরিকের ধর্মীয় অধিকারের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল : বিবৃতিতে তারেক রহমান ◈ ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা  ◈ নোয়াখালীতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, চালক নিহত ও আহত ১২ ◈ আনুপাতিক ভোটপদ্ধতি ‘ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে’: রিজভী ◈ বাংলাদেশ আর কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেবে না

প্রকাশিত : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:২৮ সকাল
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এনটিভির ভিডিও এডিটর আতিক হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট

মহসীন কবির : বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভির ভিডিও এডিটর আতিকুল ইসলাম আতিক হত্যা মামলায় শাকিল সিকদারের মৃত্যুদণ্ড সহ বিচারিক আদালতের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট । রোববার ৮ ডিসেম্বর বিচারপতি শহিদুল করিম ও বিচারপতি মো: আক্তারুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণা করেন। আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফজলুল হক খান ফরিদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল মো: মেহেদী হাসান।

এনটিভির ভিডিও এডিটর আতিকুল ইসলাম আতিক হত্যা মামলায় ২০১৪ সালের ২৪ জুন রায় দেয় নিম্ন আদালত। রায়ে আসামি শাকিল সিকদারকে ফাঁসি, আবদুল্লাহ মো. ইবনে আলী সরকার ওরফে নাহিদ ও মো. ফোরকানকে যাবজ্জীবন এবং পলাতক বরগুনার আমতলি উপজেলার কলাগাছি গ্রামের মো. খোকনকে তিন বছরের দণ্ড দেওয়া হয়।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০০৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিনের মত কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন আতিক। বড় মগবাজারের ১৮০/৩ নয়াতলায় থাকতেন তিনি। মগবাজার রেল ক্রসিংয়ের মোড়ে তার মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে সন্ত্রাসীরা দুটি গুলি করে। পরে ফাঁকা গুলি ছুড়তে ছুড়তে মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আতিক মারা যান।

পরদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি আতিকের বড় ভাই আবুবকর সিদ্দিক রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ পরিদর্শক (ডিবি) আবুল খায়ের ৯ আগস্ট ২০০৯ সালে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১০ সালের ৬ অক্টোবর আদালতে চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়