তরিকুল ইসলাম : গতকাল শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা প্লাজায় চতুর্থ কালাই রুটি উৎসবের উদ্বোধনীতে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন শাহরিয়ার আলম। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও এলাকার বিশেষ খাবার বা বস্তুকে ভৌগোলিক স্বীকৃতি দেয়। আমাদের খাবারের ঐতিহ্য রয়েছে। আমরাও সেই সুযোগটি গ্রহণ করতে পারি। আমাদের কালাই রুটির লম্বা ইতিহাস ও ঐতিহ্য রয়েছে। যারা কালাই রুটি নিয়ে বিভিন্ন ইভেন্ট করেন অথবা আজকের এই আয়োজকদের আমি বলবো, আপনারা দুই পাতার মধ্যে কালাই রুটির ইতিহাস ও উপাদান দিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। কালাই রুটির জাতিসংঘের স্বীকৃতি পেতে আমরা আপনাদের সহযোগিতা করবো।
শাহরিয়ার আলম বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে নানা উৎসব-আয়োজনে যোগ দিয়েছি। কিন্তু শুধুমাত্র একটি মাত্র খাবার নিয়ে এমন আয়োজন আমি প্রথম দেখলাম। যারা কালাই রুটি খেয়েছেন বা এর নাম শুনেছেন তারা প্রত্যেকেই এ আয়োজনের বিষয়ে আগ্রহী চাঁপাইনবাবগঞ্জের চরাঞ্চল যাকে বলে দিয়াড়, সেখানকার নিম্নবিত্ত মানুষের খাবার কালাই রুটি। সকালে এটি দিয়ে লাহারি খাওয়া বা নাস্তা করা হয়।
তিনি বলেন, একটা সময় ছিলো যখন উত্তরবঙ্গের মানুষ বলতেন তারা অবহেলিত। কিন্তু এখন আর তারা অবহেলিত নয়। গত ১১ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উত্তরবঙ্গে প্রচুর উন্নতি হয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :