শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত : ২২ নভেম্বর, ২০১৯, ০২:৪০ রাত
আপডেট : ২২ নভেম্বর, ২০১৯, ০২:৪০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১০৫ বছর বয়সে চতুর্থ শ্রেণির গণ্ডি পেরোলেন এই বৃদ্ধা

মুসবা তিন্নি : পড়া লেখার যে সত্যি কোনো বয়স নেই তা আরো একবার প্রমাণ করলেন ১০৫ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা। ইচ্ছে থাকলেই যে উপায় হয় এইটাই তিনি প্রমাণ করেছেন। ডেইলি বাংলাদেশ

কেরালার ভাগীরথি আম্মা সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন পড়াশোনার পথে বয়স কোনো কোন বাধা নয়। তিনি ১০৫ বছর বয়সে দিলেন চতুর্থ শ্রেণির পরীক্ষা। মাত্র ৯ বছর বয়সে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে গেলেও, ইচ্ছেটা মনে গেঁথে ছিল। তাই বয়স যে শুধুমাত্র একটা সংখ্যা তা তিনি প্রমাণ করে দিলেন। কেরালা সরকারের পরিচালিত রাজ্য শিক্ষা মিশনের সব থেকে বয়স্কা শিক্ষার্থী হিসেবে পেরোলেন চতুর্থ শ্রেণির গণ্ডি।

কোল্লাম জেলার বাসিন্দা ভাগীরথি আম্মা। ৬ ছেলে এবং ১৬ জন নাতি-নাতনি রয়েছেন তার পরিবারে। তিনি জানান, মাত্র ন'বছর, সেই সময় তৃতীয় শ্রেণিতে পড়তেন তিনি। তখন তার পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। কারণ ওই সময় তিনি মা হন। আর সদ্যোজাত সন্তানের দেখাশোনার জন্যই পড়াশোনা বন্ধ করতে হয় তাকে। কিন্তু ইচ্ছেটা মরেনি। ইচ্ছে ডানায় ভর করেই শেষ পর্যন্ত কেরালা সরকারের শিক্ষা মিশনের বলে আম্মার হল স্বপ্ন পূরণ।

আম্মার এই অভূতপূর্ব কাজে, রাজ্যের অন্য মানুষরাও যে শিক্ষার প্রতি আগ্রহী হবে তেমনটাই মত কেরালার রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়