শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০১৯, ০৭:১৭ সকাল
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০১৯, ০৭:১৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গুলতেকিন খানের খবর প্রথম ছেপেছে উইমেন চ্যাপ্টার

 

সুপ্রীতি ধর : দুইটা কথা বলতে চাই। গুলতেকিন খানের খবরটি প্রথম ছেপেছে উইমেন চ্যাপ্টার। এটাই সত্যি। কারও কারও মানতে আপত্তি হচ্ছে, তা থাকতেই পারে। কারণ তাদের প্রথমত আমাতে অ্যালার্জি, দ্বিতীয়ত উইমেন চ্যাপ্টারে। এতো এতো বিজ্ঞজন তারা, চাইলেই পৃথিবী উল্টে দিতে পারেন, কিন্তু কোথাও কিছু উল্টাতে দেখি না তাদের, আফসোস। উল্টানোর কাজটা আমার মতো মূর্খকেই করতে হয়। সেই তারা কিছুতেই স্বীকার করছে না কোথা থেকে খবরটি তারা প্রথম জেনেছে। তারা গুলতেকিন খান এবং আফতাব আহমেদের টাইমলাইনের দোহাই দিচ্ছেন। কিন্তু খেয়াল করুন, দুজন কিন্তু গতকালই কেবল এ নিয়ে লিখেননি, বলা চলে গতকাল তারা কিছুই লেখেননি। আরও আগে থেকে লিখছেন একে অন্যকে ট্যাগ করে, বন্ধুদের ট্যাগ করে। গত কদিন ধরে বন্ধুরা তাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন, তখনই নিশ্চিত হওয়া যায়।

আমি ১৩ নবেম্বর জানতে পারি (দেরি করে) আর সকালে উঠেই শামীমা জামানের লেখাটি পাই। বিন্দুমাত্র সংশয় কাজ করলে আরও দিন কয়েক অপেক্ষা করতে পারতাম। সুতরাং যারা খবরটি উইমেন চ্যাপ্টার পড়ে পাননি বলে নিজেদের জাহির করছেন তারা বরং মুড়ি খেতে পারেন কপালে ভাঁজ ফেলতে ফেলতে। আপনাদের হীনমন্যতা, মতান্তরে ছোটলোকিপনা সবার নজরে পড়ে, জেনে রাইখেন। হ্যাঁ উইমেন চ্যাপ্টার মেইনস্ট্রিম মিডিয়া নয়, কিন্তু হালের গজিয়ে উঠা ভুঁইফোড় পোর্টালও নয় এটি। মানুষের এতো নাক সিঁটকানো দেখে এবং পুরোই বর্ণবাদী আচরণ দেখে মাঝে মাঝে অবাক হতেও ভুলে যাই। পরিচিতজনেরাও যখন খবরটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার খোঁজ করে, তখন অবাকই হই। যা হোক, আমি তো কাজ করি।

ভালোমন্দ সব মাথায় নিয়েই। সাড়ে ছয় বছর ধরে নানাবিধ উপসর্গ নিয়ে একা একহাতে খোঁড়াতে খোঁড়াতে হলেও চলছে তো, চলতে থাকুক। হাসিও পায় যখন শুনি কেউ কেউ ইনবক্সে এসে লেখার প্রশংসা করে, কিন্তু লেখার নিচে করতে পারে না। কী যে সংশয়, কী যে ভয়। নাকি মানসম্মান হারানোর ভয়, বুঝি না। অ্যালার্জি তাদেরই বেশি যারা একদা এই পোর্টালটির কারণে জনপ্রিয়-আলোচিত-সমালোচিত হয়েছে। আবার তারাই দেখি এর লেখা হুবহু নকল করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়। আজও দিয়েছে। শামীমা জামানের লেখাটির সঙ্গে একজন ‘বিশিষ্ট নারীবাদী’র লেখা মেলালেই দেখবেন কোন কোন প্যারা চুরি করে দিব্যি নিজের বলে বাহ্বা নিচ্ছে। এই ব্যক্তির নামে আগেও এমন অভিযোগ পেতাম, আজ আবারও পেলাম। এমনিতে তার লেখা অনেক ভালো। তাহলে চুরি করবে কেন? এই মানসিকতা নিয়ে নারীবাদের মতো আন্দোলন কেমনে চালিয়ে যাবেন তিনি? ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়