দিদার ইসলাম : আমি এখন যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষণা করছি সেখানে আমার বাৎসরিক বেতন দিতে হয় (টিউশন ফি) বিশ লাখ টাকা মাত্র। মনে রাখা প্রয়োজন, এটি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। খরচ বাদে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক লাভ সাতশ মিলিয়ন পাউন্ডের চেয়ে বেশি। আমি যে হলে থাকি সেখানে রেন্ট পঞ্চাশ হাজার টাকা (সবচেয়ে কম এই হলেই) এবং আমার তিন পুরুষের সব কিছু বিক্রি করলেও আমি এখানে পড়তে পারতাম না স্কলারশিপ না পেলে। ১. উচ্চ শিক্ষা হবে মেধাভিত্তিক। ২. জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় ও খোঁটা যুগপৎ হতে পারে না। ৩. যারা অনেক মেধাবী তারা স্কলারশিপ পাবে। যাদের টাকা নেই, তারা পড়বে স্কলারশিপের টাকায় ফুল ফ্রি।
কিন্তু যার ফ্যামিলির টাকা আছে তার স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে। ৪. দেশের ব্যাংকগুলো শিক্ষা লোন দেবে। চাকরি করে চার বছরের মাঝে তা শোধ দিতে হবে। (ভারতেও আছে) । ৫. বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সত্যিকার অর্থে অটোনমি চাইলে অবশ্যই তাকে আর্থিক দিক থেকে স্বাবলম্বী হতে হবে। বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে কোনো ভিশন নেই। তাই উঠতে-বসতে খোঁটা শুনতে হয়। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :