কুমারা সাঙ্গাকারা, ফেসবুক থেকে: সাকিব ছেলেটার ব্যাপারে আমার যথেষ্ট কৌতুহল ছিল, ২০০৬ সালে সে যখন খেলতে আসে তখনই তার প্রতিভার ব্যাপারটা কানে আসে। পরে ২০১১ বিশ্বকাপে সে যখন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক হলো, তখন বুঝলাম তার প্রভাব দলে কতটা, তা না হলে ঐ বিশ্বকাপে ১৪ দলের অধিনায়কের মধ্যে সে ছিল বয়সের দিক দিয়ে সবচেয়ে ছোট।
পরে তার সাথে আবার আমি খেলতে আসি বিপিএল। ঢাকা ডাইনামাইটসের হয়ে খেলতে এসে তার অধীনে খেলেছি। তখন বুঝেছিলাম এই ছেলেটাকে আবার বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক করতে হবে। ক্রিকেটে তার জ্ঞান বিস্তর।
২০১৭ সালে সে প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এমসিসি (মেরিলবোন ক্রিকেট ক্লাব) এর সদস্যপদ লাভ করে। আমিও সেখানকার সদস্য ছিলাম এবং অন্যদের বলতাম সে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে। এখন আমি এমসিসির সভাপতি কিন্তু সাকিব সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করেছে। একটা মানুষ কতটা কষ্ট পেলে এইরকম একটা ক্লাবের সদস্যপদ থেকে সরে আসে।
তবে যাই হোক, আমি, মাহেলা, দিলশান অবসরে যাবার পর যদি শ্রীলঙ্কার ক্ষতি হয়ে থাকে তবে সাকিবের নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশ দলেরও সমপরিমান ক্ষতি হয়েছে। শুধু সময়ের অপেক্ষা, সে জানে কীভাবে বীরবেশে ফিরতে হয়।”সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :