শিরোনাম
◈ ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা বিলে জো বাইডেনের সাক্ষর  ◈ বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর ◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের  ◈ লোডশেডিং ১০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে, চাপ পড়ছে গ্রামে ◈ বাংলাদেশে কাতারের বিনিয়োগ সম্প্রসারণের বিপুল সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ীরা  ◈ হিট স্ট্রোকে রাজধানীতে রিকশা চালকের মৃত্যু

প্রকাশিত : ০৯ অক্টোবর, ২০১৯, ১১:৪২ দুপুর
আপডেট : ০৯ অক্টোবর, ২০১৯, ১১:৪২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডলারের দাম বেড়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আমদানিকারক ও ভোক্তারা

তৌহিদ হোসেন : এক দিনেই প্রতি ডলারের দাম ১৫ পয়সা বেড়েছে। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূল্য নির্ধারণ করা হয়। সে কারণে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে বৃহস্পতিবার এক ডলার ৮৪ টাকা ৫০ পয়সায় কিনতে পারলেও মঙ্গলবার খরচ করতে হয়েছে ৮৪ টাকা ৬৫ পয়সা। যুগান্তর

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আমদানিকারক ও সাধারণ ভোক্তারা। কারণ পণ্য আমদানির খরচ বেড়ে যাবে। বিশেষ করে আমদানি-নির্ভর খাদ্যদ্রব্যের দাম আরও বেড়ে যাবে। তবে লাভবান হবেন রফতানিকারক ও রেমিটেন্স প্রেরণকারীরা।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ  বলেন, এটা ঠিক ডলারের দাম বাড়ালে আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। মূল্যস্ফীতির ওপর প্রভাব পড়ে। সাধারণ মানুষকে বেশি দামে পণ্য কিনতে হবে। আবার বিপরীতে রফতানিকারকরা লাভবান হন। রেমিটেন্স বেশি আসে। এখন বিষয়টি পর্যবেক্ষণে রাখা উচিত- ডলারের দাম বাড়ালে লাভ-ক্ষতি কী পরিমাণ হবে।

এদিকে চীন, ভারত, ভিয়েতনামসহ প্রতিযোগী দেশগুলোর মতো রফতানিকারক ও প্রবাসীদের সুবিধা দিতে এই পথ বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ভবিষ্যতে টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলার আরও শক্তিশালী হবে বলে আভাস দিয়েছেন ব্যাংকাররা।

অর্থনীতির গবেষক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘অনেক পিছিয়ে গেছি। প্রতিযোগী দেশগুলো বিশ্ববাজার দখল করতে তাদের মুদ্রার মান অনেক কমিয়েছে, আমরা করিনি। এখন রফতানি আয় কমে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছি না।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এক বছর আগে ২০১৮ সালের ২ অক্টোবর আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারের দর ছিলো ৮৩ টাকা ৮০ পয়সা। ধীরে ধীরে বেড়ে চলতি বছরের এপ্রিল শেষে তা ৮৪ টাকা ৫০ পয়সা হয়। এরপর টানা পাঁচ মাস টাকা-ডলারের বিনিময় হার একই জায়গায় স্থির রেখেছিলো বাংলাদেশ ব্যাংক।

ওদিকে খোলাবাজারে টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বেশ বেড়ে গেছে। মঙ্গলবার প্রতি ডলার ৮৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এক মাস আগেও খোলাবাজারে প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ছিল ৮৫ টাকা ৫০ পয়সা।

টিএইচ/এসবি

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়