শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৯:২৪ সকাল
আপডেট : ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৯:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাক অধিকৃত কাশ্মীরও নিয়ন্ত্রণে নেবে ভারত, বললেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর

সালেহ্ বিপ্লব : সংবাদ সম্মেলনে গতকাল এই দাবি করে জয়শংকর বলেন, “পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অংশ, আমরা আশা করি একদিন নিয়ন্ত্রণাধীন হবে, কার্যকরী নিয়ন্ত্রণ। মানুষ কী বলছে, তা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের অবস্থান রয়েছে এবং থাকবে।’’ এনডিটিভি

এস জয়শঙ্কর বলেন,  ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা অর্থাৎ ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার এবং রাজ্যটিকে ভেঙে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করার বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান।’’

জাতিসংঘের রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সেখানেই তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের। সে সাক্ষাত পর্ব কেমন হবে, এই প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, “এখন সম্পর্কের আবহাওয়াটি দেখুন, সেটাই উত্তর দেবে।”

৩৭০ ধারা নিয়ে পদক্ষেপের পর, যেভাবে বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলি জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তা নিয়ে খবর করছে, তা নিয়ে প্রশ্নেরও উত্তর দেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “মানুষের নিজের মতবাদ প্রকাশের অধিকার রয়েছে। আমি খুব কম এরকম খবর দেখেছি, যেখানে বলা হয়েছে, ৩৭০ ধারা ছিল একটি অস্থায়ী আইন”।

বিদেশমন্ত্রী বলেন, “জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে মানুষ কী বলছে, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হবেন না। ১৯৭২ থেকেই ভারতের অবস্থান পরিষ্কার। আমার ক্ষেত্রে, আমার অবস্থান থাকবে। মার্কিন কংগ্রেসের সঙ্গে আমি দীর্ঘদিন কাজ করেছি। তারা অনেক কিছু বলে, কারণ, মানুষ বিশেষ সদস্যদের কাছে যায়, এবং যা বলার প্রয়োজন, সেটাই বলে”।

তিনি বলেন, ‘‘পাকিস্তান ততক্ষণ পর্যন্ত একটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ হয়ে থাকবে, যতক্ষণ না তারা সফলভাবে সীমান্ত-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে এবং একটি স্বাভাবিক প্রতিবেশী হয়ে উঠছে।”

তিনি বলেন, “গোটা বিশ্বে আমায় দেখান, এমন একটি দেশ আছে কিনা, যারা বিদেশনীতি হিসেবে প্রতিবেশী দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় নেয়। পাকিস্তান শুধুমাত্র কথা বলছে, তবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কিছুই করছে না। আমাদের অবস্থান স্বাভাবিক এবং যুক্তিসঙ্গত। তাদের আচরণ, বিপথগামী এবং অস্বাভাবিক।”

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়