ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ইসকনের ঢাকা বিভাগের সাধারণ সম্পাদক- এমন প্রচার বা অপপ্রচারের কারণ কি? কয়েকটি ইসলামিক পেইজ থেকেও এমন বলা হচ্ছে। কোনো সূত্র ছাড়া, ভিত্তি ছাড়া কেউ কিছু পোস্ট করে, আর ছাগলের পাল কাঁঠাল পাতা মনে করে সেটা নিয়েই মাতামাতি শুরু করে! আজব! প্রথমত, ইসকন হচ্ছে হেফাজত বা ভারতের জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দের মতোই একটি ধর্মীয় সংগঠন। কারও ইসলামী দল করার অধিকার থাকলে, হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মীয় সংগঠন করারও অধিকার রয়েছে। এর ফলে তার অন্য কোনো অধিকার রহিত হয়ে যায় না।
লেখক ইসকনের সদস্য হলে সমস্যা কোথায়? দ্বিতীয়ত, ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত হিসেবে কারও পছন্দের প্রার্থীকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি, গঠনতন্ত্র মোতাবেক ১নং সহ সভাপতি ও যুগ্ম সম্পাদক দায়িত্ব পেয়েছে। তৃতীয়ত, ইসকন ঢাকার সাধারণ সম্পাদকের নাম চারুচন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী। ইসকনের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংগঠকদের নামের শেষে ব্রহ্মচারী উপাধী থাকে এবং কারও বয়স পঞ্চাশের কম নয়। আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা সংখ্যালঘু হলে সম্প্রীতির কথা বলি, আর সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে সাম্প্রদায়িক হয়ে উঠি। সংগৃহীত
আপনার মতামত লিখুন :