শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১০:৪১ দুপুর
আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১০:৪১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বার্সায় যেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলাম, পিএসজি যেতে দেয়নি : নেইমার

রাকিব উদ্দীন : দীর্ঘদিন পর লিগ ওয়ানে শনিবার রাতে স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে খেলতে নামে পিএসজি ফরোয়ার্ড নেইমার। খেলতে নেমেই পিএসজি সমর্থকদের দুয়োর মুখে পড়েন ব্রাজিলিয়ান এ তারকা। কারণ সম্প্রতি শেষ হওয়া দলবদলে মৌসুমে বার্সায় ফিরতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন এ ফরোয়ার্ড। কিন্তু পিএসজি শেষ পর্যন্ত ছাড়েনি নেইমারকে।

১২৬ দিন পর খেলতে নেমে ম্যাচের শেষ মুহূর্তে দুর্দান্ত এক গোল করে দর্শকদের এমন দুয়োর জবাব দিলেন নেইমার। এমনকি ম্যাচ শেষে সংবাদমাধ্যমকে নিজের সব রাগ-ক্ষোভের কথাও জানান এ তারকা।

নেইমার বলেন, ‘সবাই জানে আমি চলে যেতে চেয়েছিলাম। আমি এটা স্পষ্ট করেই বলেছি। আমি অবশ্য বিষয়টা নিয়ে বেশি কিছু বলতে চাই না, কারণ অনেকে আবার তাতে আঘাত পেতে পারেন।’

তবে এরপর নিজেকে সামলে নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দামি এই ফুটবলার বলেন, ‘আমি এখনও পিএসজির খেলোয়াড় এবং আমার লক্ষ্য মাঠে খুশি থাকা। আমার মন এখন পিএসজিতেই আছে। আমি সবসময় বলি যে, আমি পিএসজি কিংবা এর সমর্থকদের বিপক্ষে নই।’

তিনি আরো যোগ করেন, ‘ওসব (দলবদল) ছিল ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমার নিজস্ব কারণ ছিল এবং আমি এটা বাস্তবায়ন করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তারা (পিএসজি) আমাকে যেতে দেয়নি। এটা এরইমধ্যে ঘটে গেছে, কিন্তু এটা নিয়ে আর কোনো কথা আমি বলব না। আমি এখন পিএসজি নিয়েই ভাবছি।’

তাকে ঘিরে পিএসজি সমর্থকদের যে নেতিবাচক উন্মাদনা তা নিয়েও বেশ হতাশা প্রকাশ করেন নেইমার, ‘এটা দুঃখজনক। কিন্তু আমি জানি আমি যখনই নিজের ঘরে (ক্লাবের নিজস্ব মাঠ) খেলতে নামবো এটা আমার জন্য অ্যাওয়ে ম্যাচের মতোই হবে। সমর্থকদের উচিৎ ৯০ মিনিটে ধরেই উৎসাহ দেওয়া। খেলোয়াড়দের উদ্দেশে দুয়ো দেওয়ার চেয়ে এটাই বেশি জরুরি। যে মুখগুলো আপনাকে দুয়ো দিচ্ছে সেই তারাই কিন্তু আপনার গোলে উল্লাস করবে। তারা পুরো ম্যাচেই দুয়ো দিলো এবং এরপর তাদেরই আবার উৎসব করতে হলো।’

যারা তার উদ্দেশে দুয়ো দিয়েছে, শেষ দুই বাক্যে নেইমার কি তাদের হালকা খোঁচা দিলেন? দিতেই পারেন, প্রত্যাবর্তনেই গোল করে দল জেতানো তো চাট্টিখানি কথা না, তাও কিনা যখন নিজ দলের সমর্থকরাই পুরো সময় গালাগাল দিতে থাকে। আসল জবাব অবশ্য মাঠেই দিয়েছিলেন। এবার বাকিটা মুখেই দিয়ে দিলেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়