শিরোনাম
◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে

প্রকাশিত : ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৭:৪৬ সকাল
আপডেট : ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৭:৪৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নিজের নগ্ন ছবি নিয়ে মুখ খুললেন বাংলাদেশি মডেল প্রিয়তী

মুসবা তিন্নি : সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের নগ্ন ছবি প্রকাশ করে আবারো সমালোচনার স্বীকার হয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মিস আয়ারল্যান্ড খ্যাত মডেল মাকসুদা আক্তার প্রিয়তী। এর আগেও বেশ কয়েকবার নগ্নতা নিয়ে আলোচনায় আসেন তিনি। ডেইলি বাংলাদেশ

গত ১ সেপ্টেম্বর নিজের ছবিসহ ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে প্রিয়তী সেখানে ক্যাপশনে তিনি লেখেন, আইরিশরা আমার খুঁত ভরা বাদামি বর্ণের শরীরকে ভালোবাসে, মুগ্ধ হয়। তাদের প্রশংসায় আমাকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে, নিজের খুঁত ভরা শরীরকে ভালোবাসতে শেখায়। এভাবেই আমি হয়ে উঠতে থাকি একটি বারুদ রূপী মানুষ!

মিস আয়ারল্যান্ড খ্যাত প্রিয়তীর ওই ছবিকে ‘নগ্ন’আখ্যা দিয়ে অনেকেই সমালোচনা করেন। শুধু সমালোচনা করেই ক্ষান্ত হননি তারা নানা রকম নেতিবাচক মন্তব্য করেন যা খুবই বিব্রতকর।

এরপর গত ৩ সেপ্টেম্বর নিঝুম মজুমদার নামের এক চিত্রগ্রাহক নিজের ফেসবুক পাতায় মডেল প্রিয়তীর ওই ছবিটি পোস্ট করে সেখানে লেখেন, তিনিই ওই ছবিটি তুলেছেন। এরপর সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে বিশাল একটি পোস্ট দেন। সেখানেও অনেকে সেই ছবির সমালোচনা করেন। পরে শুক্রবার নিঝুমের সেই পোস্টটি শেয়ার করে সমালোচনাকারীদের কড়া জবাব দেন প্রিয়তী।
প্রিয়তী লিখেন, ওই সমাজের বিপরীতগামী প্রথা আমি ত্যাগ করেছি অনেক বছর আগেই, যার জন্যই নতুন প্রিয়তীর জন্ম হতে পেরেছিলো। বাকি রইলো কৃষ্টি-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, তা বুকে ধারন করি, লালন করি। তার জন্য আমাকে প্রমাণ দেখাতে হবে না। আঠারো বছর আগে দেশের যেই সংস্কৃতি, সমাজের মেজাজ, চরিত্র তা এখনো খুঁজে ফিরে বেড়াই। কিন্তু বাস্তবে তো কতো কিছুর পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। বেশ কয়েকমাস আগে প্রিয় বন্ধু নিঝুম মজুমদার এক আড্ডায় বলেছিল, পিতা-মাতার কোনো সন্তান অল্প বয়সে মারা যায়, সেই পিতা-মাতার দিনদিন বয়স বাড়লেও উনাদের মৃত সন্তানের কিন্তু বয়স বাড়ে না। ঠিক তেমনি, দেশ থেকে যারা বিদেশে মাটিতে পাড়ি জমায়, তারাও দেশকে যেমন অবস্থায় রেখে গিয়েছিল, উনারা মনে করেন দেশ ওই আগের জায়গায় আছে বা ওই একই অবস্থানে দেখতে চায়। অর্থাৎ উনাদের সময়টা একটা টাইম ফ্রেমে বন্দী, সেই টাইম ফ্রেমটা হতে পারে স্মৃতির। হয়তো এই কারণেই হুমায়ূন আজাদ অনেক বছর আগে মনে করেছিলেন এবং বলেছেন, বিদেশের মাটিতে বাঙালিরা বিশ বছরেরও বেশি পিছিয়ে আছে।

তিনি বেঁচে থাকলে নির্ঘাত উনার স্টেটমেন্টটি বদলাতেন। কারণ বিদেশে নয় বরং বর্তমানে দেশের অধিকাংশ মানুষ ২০-৩০ বছর পিছিয়ে নয় পুরোপুরি মধ্যযুগীয় বর্বরতার যুগে চলে গেছে, যেখানে শুধু বর্বরদের চাষ হয়। মারিয়া সালাম আপুর কথাই ঠিক, উন্নয়নের সাথে আমাদের মূর্খতা দ্বিগুণ বেড়েছে। পাশে থাকার জন্য কলিজা থাকতে হয় নিঝুম, কলিজা। সম্পাদনা : রাশিদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়