ফাতিমা জান্নাত : পাট উৎপাদনে অনেক পিছিয়ে গেছে এই দেশ। দিনাজপুরে পাঠ চাষে আগ্রহ কমেছে কৃষকদের। নিউজ ২৪, ১২:০০
এখানে আগে কৃষকরা পাট চাষ করলেও এখন পাটের চেয়ে অন্যান্য ফসলে আগ্রহী হয়ে উঠছেন তারা।
পাট চাষীদের অভিযোগ, বর্তমানে পাটের উৎপাদন খরচ বেশি। পাট পঁচানোর জন্য খালবিল কমে যাওয়ায় নানা অসুবিধায় পড়তে হয়।
পাটের চাষ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে প্রতি বছর বাজারে পাটের দরপতনকেও দোষ দিচ্ছেন পাট চাষীরা।
তারা বলেন, পাট চাষে অনেক খরচ। পাট চাষে আমাদের খরচ ওঠে না।
পাটের দাম অনেক কম। সারের দাম ও মজুরি অনেক বেশি।
আগামী বছর পাট চাষীদের প্রনোদনাসহ ভালো বীজ চাষের সরবরাহের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে বলছেন কৃষি কর্মকর্তা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তের উপ পরিচালক তৌহিদুল হক বলেন, পাটের সোনালী অতীতকে ফিরিয়ে আনার জন্য এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা পাট চাষীদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। সেই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চাষীদের মাঝে বীজ এবং অন্যান্য উপকরণ সরবরাহ করেছি।
কৃষি সম্প্রসারণের বিভাগের তথ্যমতে বর্তমানে তিন হাজার আট’শ হেক্টরের জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন
আপনার মতামত লিখুন :