মোহাম্মদ মাসুদ : দেশের অন্যতম পাইকারী বাজার খাতুনগঞ্জে ঈদের আগে পামঅয়েলের দাম ছিলো ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৯‘শ টাকা। এখন সেটা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২‘শ ৮০টাকা। মাছরাঙ্গা টিভি ১৬:০০
আর সুপার পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৪‘শ ৮০ টকা। একইভাবে সয়াবিন তেলের দাম ১৫০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৯‘শ টাকা। ভোজ্য তেলের এ দাম বৃদ্ধিকে অস্বাভাবিক বলছে ব্যবসায়ীরা।
চট্টগ্রাম খাতুনগঞ্জ আড়তদার ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সিমিতির সাবকে সভাপতি সোলায়মান বাদশা বলেন, ভোক্তারা যাতে কম দামে পণ্যটা কিনতে পারে, সেজন্য বাজার মনিটরিং করা প্রয়োজন।
পরিবেশকরা বলছে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়া এবং মিল মালিকরা চাহিদা অনুৃযায়ী সরবরাহ না করায় এ অস্থিরতা।
আর এম এন্টারপ্রাইজ এবং এম এম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী আলমগীর পারভেজ বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পামঅয়েলের দামটা ১‘শ থেকে ১১০ ডলার বেড়ে গেছে। বাংলাদশের যে পরিমান পণ্য তোলার কথা ছিল সে পরিমান সংগ্রহহ নেই। তাই বাজারে উর্ধ্বগতি। ঢাকার অনেক মিল ৩-৪ দিনেও ডেলীভারী দিতে পারছে না।
তবে কেজিপ্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত দাম কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের। আমদানিকারক আমিনুর রহমান বলেন, এক সপ্তাহ আগে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম ছিলো ৪৬-৪৭ টাকা। এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৩৭-৩৮ টাকা। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন
আপনার মতামত লিখুন :