জান্নাতুল পান্না: কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের দ্রুততার সঙ্গে কোন এলাকায় কোন যন্ত্রের কতো চাহিদা, তা জানাতে হবে। মাঠ পর্যায়ের প্রকৃত চিত্র মূল্যায়নের কাজ ও এলাকা চিহ্নিত করতে হবে । আমাদের জমির আকার ও মাটির ভিন্নতা রয়েছে। আমাদের মাটি ও জমির উপযোগী কৃষিযন্ত্র কৃষকের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।’
বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্প’ সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, চাহিদার ভিত্তিতে কৃষিযন্ত্র সরবরাহ করতে হবে। ভালো টেকসই মেশিনের দাম বেশি হলে সেটাই গ্রহণ করা হবে। কোম্পানির সঙ্গে কথা বলে কৃষকদের জন্য সহজ কিস্তি সুবিধা দেয়া যায় কি না তাও দেখতে হবে। কাজটা কঠিন তবে সততার সঙ্গে কাজ করলে সম্ভব। যন্ত্র মেরামতকারী ও ব্যবহারকারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ অনুবিভাগ) সনৎ কুমার সাহা, অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি অনুবিভাগ) ড. মো. আব্দুর রউফ, বিএডিসির চেয়ারম্যান এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদনা: অশোকেশ রায়
আপনার মতামত লিখুন :