শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৭ আগস্ট, ২০১৯, ১০:১৭ দুপুর
আপডেট : ১৭ আগস্ট, ২০১৯, ১০:১৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডেঙ্গু প্রতিরোধে চালু হলো ‘স্টপ ডেঙ্গু’ মোবাইল অ্যাপস

সুজিৎ নন্দী: ডেঙ্গুর ছোবল থেকে মুক্তি পেতে চালু করা হয়েছে ‘স্টপ ডেঙ্গু’ নামে মোবাইল অ্যাপস। যেকোনো স্মার্টফোনে এই অ্যাপস ইনস্টল করে নিলে ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা ও এডিস মশার বিস্তার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানা যাবে।

শনিবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় স্কাউটস ভবনে ‘পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই অ্যাপসের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রথমবারের মতো চুক্তি স্বাক্ষর করে একজোট হয়েছে সরকারের পাঁচটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এবং আরো চারটি সংস্থা। চুক্তি স্বাক্ষরের পর ‘স্টপ ডেঙ্গু’ বিশেষায়িত অ্যাপসটি প্রকাশ করা হয়। ই-ক্যাব বাংলাদেশের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অ্যাপসটি তৈরিতে কারিগরি সহায়তায় দেয় ই-পোস্ট ও বিডি-ইয়ুথ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার ও বাংলাদেশ স্কাউটসের প্রধান জাতীয় কমিশনার ড. মোজাম্মেল হক খান এবং ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার।

‘স্টপ ডেঙ্গু’ অ্যাপসের ব্যবহার ও কার্যকারিতা সম্পর্কে ই-ক্যাব কর্মকর্তারা জানান, এই অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে এডিস মশার জন্ম ও বেড়ে ওঠা, ডেঙ্গুজ্বরের চিকিৎসা, হাসপাতালের নাম, চিকিৎসা পদ্ধতি, এমনকি মশার প্রজনন ক্ষেত্রও শনাক্ত করা যাবে। এর মাধ্যমে সারাদেশের মশার প্রজনন স্থানের ম্যাপিংও করা সম্ভব হবে। অ্যাপসটি ব্যবহার করে সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সহজেই মশা নিধনে কাজ করতে পারবে। একইসঙ্গে স্থান অনুসারে জনবল নিয়োগ, মশা নিধনের ওষুধ প্রয়োগ এবং আগাম প্রস্তুতিও নিতে পারবে সিটি করপোরেশন বা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

সম্পাদনা: অশোকেশ রায়

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়