শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ১৪ আগস্ট, ২০১৯, ০৬:৩৬ সকাল
আপডেট : ১৪ আগস্ট, ২০১৯, ০৬:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘সিঙ্গেল মাদার হয়েও আম্মু আমাকে সমর্থন দিয়েছেন’

ডেস্ক রিপোর্ট  :  ঈদুল আজহা মানে যতটা উৎসব, ততোধিক সেক্রিফাইসের গল্প। প্রিয় পশু কোরবানির মধ্যদিয়ে সারা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায় এই উৎসব পালন করে। অনেকটা এই ভাবধারাকে সামনে রেখে এই ঈদে আমরা তারকাদের কাছে জানবার চেষ্টা করেছি- তাদের জীবনে ঘটে যাওয়া সেক্রিফাইস বা আত্মত্যাগের কিছু স্মৃতি। যে ত্যাগের বিনিময়ে তাদের অনেকেই হয়েছেন আজকের আলোকিত তারকা। জেনে নিন দেশের প্রথম ইউটিউবার সংগীতশিল্পী জেফার রহমানের বয়ানে তার জীবনের কিছু সেক্রিফাইস-

আমাকে বলা হয় দেশের প্রথম ইউটিউব বেইজড গায়িকা, মানে ইউটিউবার। পরিকল্পিতভাবে না হলেও, এটা কেমন করে যেন হয়ে গেছে।

একদিন মনে হলো দেশের বাইরে সবাই কাভার সং করে, কিন্তু আমাদের দেশে এখনও কেউ শুরু করলো না। তাই প্রথমে একটা গানের কোরাস গেয়ে বাসায় আর বন্ধুদের শোনালাম। সবাই বেশ প্রশংসা করলেন। সাহস করে সেটি ইউটিউবে আপলোড করলাম। এভাবেই আমার ইউটিউবে কাজ করা শুরু।

তবে সেখানেও যে আমি সময় ধরে ধরে কাজ করেছি, তা নয়।

আমি কখনোই ইউটিউবে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাইনি। আমি যখন গান করি, তখন সেটা ইউটিউবে দেই।

মাঝে গ্রেতে চাকরিতে ঢুকেছিলাম, সেটারও বিরতি ছিল।

বছর তিন-চারেক হলো আমি প্রফেশনালি গান নিয়ে এগুচ্ছি। ইউটিউবার কিনা জানি না, তবে আমার কাছে ইউটিউব হলো আর্কাইভ বা লাইব্রেরির মতো। যেখানে আমার গান বা কাজগুলো আমি গুছিয়ে রাখি। সত্যি বলতে, আমার পরিবারের ট্র্যাডিশনাল বাধা ছিল না। আমাদের সমাজে অনেক মেয়েই কিন্তু সব কাজ করতে পারে না। আমার পারিবারের একটা সুবিধা আমি পেয়েছি, আমি যখনই কিছু করেছি তারা আমাকে সমর্থন করেছেন। পরিবার বলতে মা ও আমার বড় ভাই।

প্রথমদিকে তাদের যখন ইউটিউব বিষয়টি বুঝিয়েছিলাম, তারাও সমর্থন করলেন। এখন তো তারা আমাকে সাজেশনও দেন।

একজন সিঙ্গেল মাদার হয়েও আম্মু আমাকে সবসময় সমর্থন দিয়েছেন। এটাই অনেক বড় পাওয়া। তার এই সেক্রিফাইস আমাকে আমি হয়ে উঠতে শিখিয়েছে। থ্যাংকস মা।

উৎসঃ banglatribune

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়