শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১১ আগস্ট, ২০১৯, ০৮:৫৩ সকাল
আপডেট : ১১ আগস্ট, ২০১৯, ০৮:৫৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এতিমের জলভরা চোখে করাঘাত করা মানুষের সংখ্যা কম নয়

আবদুস সাত্তার আইনী : ঈদের দিন ছুরি হাতে দৌড়াদৌড়ি করতে আপনার কেমন লাগতো? আমি দীর্ঘ ৮ বছর এই গ্লানিকর অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে গিয়েছি। যদিও মাদরাসায় ফ্রি খেতাম বলে কাজটি আমার দায়িত্ব মনে হতো।

ফ্রি খাওয়ারও গ্লানি কম নয়। গ্রাম থেকে এসে বাইতুস সালাম মাদ্রাসা ও এতিমখানায় ভর্তি হলাম মক্তবে। আগে কখনো শহরে এসে থাকি নি। আর ঢাকায় এসেছি এই প্রথম। পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছিলো। ভর্তিও হয়েছিলাম অন্যদের চেয়ে একমাস পর। শুরুর দিকে পড়া পারতাম না। একদিন এক শিক্ষক বললেন, ফ্রি খায় তো, পড়া-লেখার খবর নাই।

জামিয়া রাহমানিয়াতেও আমি বাংলা-টাংলা চর্চা করি দেখে আমার এক সহপাঠী বলেছিলো, ফ্রি খায়া হুঁশ নাই। কওমি মাদরাসা ধারার এতিমখানাগুলো তৈরি করা হয়েছে এতিমদের সুরক্ষা ও শিক্ষাদানের জন্য। কিন্তু এখানে এতিমের জলভরা চোখে করাঘাত-করা মানুষের সংখ্যা একেবারেই কম নয়।

তো, ফ্রি খাওয়ার গ্লানি অনেক। যারা ফ্রি খায় তাদের জন্য ঈদের দিন ছুরি হাতে দৌড়াদৌড়ি অনিবার্য। কিছু কিছু মাদরাসায় যারা টাকা দিয়ে খায় তাদেরও এই কাজ করতে হয়। জানি না তাদের কেমন লাগে। অনেকে হয়তো কাজটি উপভোগ করে, তাদের এটা ভালো লাগে।’ ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়