শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত : ২২ জুলাই, ২০১৯, ০১:০৩ রাত
আপডেট : ২২ জুলাই, ২০১৯, ০১:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাশ্মীরে প্রাণহানির নতুন রেকর্ড, ছয় মাসে ২৭১ জনের মৃত্যু

মো: বেলাল হোসেন:২০১৬ সালের পর এবার সবচেয়ে আতংকের সময় পার করছে কাশ্মীরীরা। বেসরকারি জরীপ মতে, ২০১৯ সালের প্রথম ছয় মাসে কাশ্মীরে নানা সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে তিন শতাধিক মানুষ। আর এই ছয় মাসে জম্মু কাশ্মীরে ১৭৭টি তল্লাশি আর সশস্ত্র অভিযান চালিয়েছে ভারতীয় বাহিনী। পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত অংশেও বেড়েছে জঙ্গি হামলা আর পুলিশের অভিযান। ইনডিপিন্ডেট
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পুলিশ হেফাজতে শিক্ষকের মৃত্যু আর পাকিস্তান অংশে সন্ত্রাসীদের জিম্মায় এক শিশুর মৃত্যু। হিমালয়ের পাদদেশে মুসলিম অধ্যুষিত এ অঞ্চলে পরপর এই দুটি হত্যাকান্ড সেখানকার পরিস্থিতির স্পষ্ট ধারণা দেয়।

ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামা হামলার পর ১৭ মার্চ প্রধান শিক্ষক রিজওয়ান পন্ডিতকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। অবন্তিপুরা পুলিশ স্টেশনে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তার মৃত্যু হয়। ৮ জুলাই প্রকাশিত জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, পুলিশের নির্যাতনেই রিজওয়ানের মৃত্যু হয়েছে।

এ ঘটনার কয়েক দিন পরেই পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ১২ বছর বয়সী আতিফ মিরকে তুলে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। পরে পুলিশের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে মৃতু হয় শিশু আতিফের।

সীমান্তের দুপাশেই বেড়ে চলছে মৃত্যুর সংখ্যা। পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে মৃত্যুর সঠিক সংখ্যা অজানা রইলেও, ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামা হামলার পর থেকে কাশ্মীরে প্রায় ২৭১ জনের মৃত্যু হয়। গত এক যুগে এখানে এত প্রাণহানির নজীর নেই।

সম্পাদনা: এইচ এম জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়