নুর নাহার : উত্তরাঞ্চলের পাঁচ জেলা গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নওগাঁ ও সিরাজগঞ্জে বন্যার পানি নামতে শুরু করলেও দুর্ভোগ চরমে। মধ্যাঞ্চলে জামালপুর, শেরপুর ও টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়ে প্লাবিত হয়েছে নতুন নতুন এলাকা। ইনডিপেনডেন্ট টিভি ১১:০০
জামালপুরের যমুনার পানি ধীরগতিতে নামতে শুরু করলেও বাড়ছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। এতে নতুন করে প্লাবিত হয়েছে ৩০ গ্রাম। ঘরে ৪-৫ ফুট পানি ওঠায় অনেকেই থাকছেন অনাহারে। বন্যা কবলিত এলাকায় শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
এদিকে, এখনো বন্ধ রয়েছে জামালপুর-তারাকান্দি-বঙ্গবন্ধু সেতু এবং জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ রেল পথে ট্রেন চলাচল।
পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদের শেরপুর অংশের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের একাধিক স্থান ভেঙ্গে শেরপুর সদর, শ্রীবরদী ও নকলা উপজেলার আরও অন্তত ১০টি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় এক লাখ মানুষ।
কুড়িগ্রামের রৌমারী, রাজীবপুর ও চিলমারী উপজেলা শহরের রাস্তাঘাট, সরকারি দপ্তর, হাসপাতাল, খাদ্যগুদাম ও দোকানপাট এখনও পানিতে তলিয়ে আছে। বেশিরভাগ এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট।
সম্পাদনা : সুতীর্থ/জামাল
আপনার মতামত লিখুন :