শিরোনাম
◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত ◈ বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ম্যাথিউ মিলার ◈ ৫ থেকে ১৪ এপ্রিলের মধ্যে কর্মদিবস একদিন

প্রকাশিত : ১৯ জুলাই, ২০১৯, ০৪:৪২ সকাল
আপডেট : ১৯ জুলাই, ২০১৯, ০৪:৪২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দ্য লায়ন কিং পুনরায়

মুসবা তিন্নি : ওয়ার্ল্ড ডিজনির পূর্ণদৈর্ঘ্য অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র দ্য লায়ন কিং ১৯৯৪ সালে মুক্তি পায়। মিউজিক্যাল অ্যানিমেশন হওয়ায় চলচ্চিত্রের অনেকটা অংশ জুড়েই ছিল সুর আর গান। এবার এতগুলো বছর পর ২০১৯ সালে সেই একই সুর আর গান নিয়ে ফিরে এসেছে দ্য লায়ন কিং।

‘লায়ন কিং’–এর সেই সুরের জাদু কি ভোলা যায়? নতুন কেউ নয়, পুরোনো সব জাদুকরই ফিরে এসেছে তাই এবারের দ্য লায়ন কিং–এ। পুরো ছবির আবহ সংগীত করেছেন আগের মতোই হ্যান্স জিমার। গান লিখেছেন স্যার এলটন জন। ছিলেন টিম রাইসও।

নতুন চলচ্চিত্রে নতুন কিছুই কি থাকবে না তা কি হয়! বিয়ন্সের কণ্ঠে ‘স্পিরিট’ নামের নতুন গান। এতে বিয়ন্সের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন টিম রাইস। বাড়তি পাওনা হিসেবে শ্রোতাদের জন্য দ্য লায়ন কিং: দ্য গিফট নামে বিয়ন্সের একটি অ্যালবামও বের করেছেন। ছবির এন্ড ক্রেডিটের জন্য টিম আর এলটন লিখেছেন ‘নেভার টু লেট’ গানটি। গানে কণ্ঠ দিয়েছেন খোদ এলটন জন। পুরোনোকে অবশ্য ভুলে যাননি কেউই। পুরোনো ছবি থেকে অন্যান্য গানের সঙ্গে ‘দ্য লায়ন স্লিপস টুনাইট’‘হি লিভস ইন ইউ’ গানগুলো রাখা হয়েছে নতুন ছবিতে।

২০১৬ সালে ঠিক করা হয়েছিল দ্য লায়ন কিং নতুন করে বানানো হলেও এর গানের সুর একদম ১৯৯৪ সালের মতোই রাখা হবে। কিন্তু শেষমেশ ছবির সংগীত বিভাগের মূল হর্তাকর্তা হ্যান্স জিমার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। খানিকটা লাইভ কনসার্টের স্বাদ রেখেই পুরোনো সুরকে নতুন করে তৈরি করেছেন জিমার। ‘লায়ন কিং’ যাঁদের কাছে খুব অন্য রকম কিছু, ছোটবেলার একটা মিষ্টি স্মৃতির টুকরো— হ্যান্স জিমার এই কাজটুকু করেছেন তাঁদের জন্যই। আফ্রিকায় যাওয়া, সেখানে গিয়ে ব্যান্ড আর অর্কেস্ট্রার সঙ্গে কাজ করা, নতুন করে কোরাস অংশ তৈরি করা—প্রথমবারের চাইতেও ভালো কিছু করতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন জিমার।

এলটন জন গানের জগৎ থেকে বিদায় নিয়েই ফেলেছিলেন। কিন্তু দ্য লায়ন কিং–এর টানে শেষবারের মতো আবার গানে ফিরেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, সঙ্গে এনেছেন বিয়ন্সে, ডোনাল্ড গ্লোভার, সেথ রোগান ও বিলি ইচারকে।

নতুন কিছু তৈরি করা কারোরই উদ্দেশ্য ছিল না। নতুন দ্য লায়ন কিং–এর লক্ষ্যই ছিল পুরোনো ছবিতে মানুষ যা ভালোবেসেছে, সেটাকেই আবার সবার সামনে নিয়ে আসা। ঠিক কতটা সফল হয়েছেন হ্যান্স জিমার বা এলটন জন? টিম রাইস কি পেরেছেন? দেখেই আসুন না একবার! মিলিয়ে নিন নিজের ছোটবেলার লায়ন কিং-এর সঙ্গে। প্রথম আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়