হ্যাপি আক্তার : দেশের মোট উৎপাদিত ভুট্টার একটি বড় অংশ লালমনিরহাটে উৎপাদিত হলেও ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না চাষিরা। ভুট্টাকে ব্রেন্ডিং শস্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। ডিবিসি নিউজ, ৯:০০।
ভুট্টা কেন্দ্রিক শিল্প প্রতিষ্ঠান ও সরকারিভাবে ভুট্ট কেনার উদ্যোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। সরকারিভাবে মূল্য নির্ধারণেরও দাবি তাদের।
লালমনিহাটের সমতল ও চরাঞ্চলগুলোতে প্রতি বছর ৪১ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় সাড়ে তিন থেকে চার লাখ মেক ট্রিকটন ভুট্টা চাষ হয়। যা উৎপাদনের দিক থেকে দেশের দ্বিতীয়তম।
চরাঞ্চলে ভুট্টা চাষ করে এসেছে স্বনির্ভর। পালটে দিয়েছে এ অঞ্চলের গ্রামীণ অর্থনীতির চিত্র। তবে এখনো জেলায় গড়ে ওঠেনি ভুট্টা নির্ভর কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান। সরকারের পক্ষ থেকে মূল্য নির্ধারণ না করায় লাভবান হচ্ছেন মধ্যসত্য ভোগীরা।
তবে, কৃষককে সুবিধা দিতে বিষয়টি নিয়ে সরকারের উপর মহলে প্রস্তব পাঠানোর আশ^াস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক আবু জাফর।
শুধু নামের ব্রান্ডিং নয়, সম্ভাবনাময় এই ভুট্টাকে জেলার লাভজনক ফসল হিসেবে পরিণত করে কৃষককে এগিয়ে নিতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে সরকার এমটিই আশা চাষিদের। সম্পাদনা : এইচ এম জামাল