শিরোনাম
◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল ◈ পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৭ বস্তা টাকা, গণনা চলছে ◈ মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ প্রার্থী নির্যাতনের বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে, হস্তক্ষেপ করবো না: পলক ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের

প্রকাশিত : ২৪ জুন, ২০১৯, ০৮:০০ সকাল
আপডেট : ২৪ জুন, ২০১৯, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুধের মান বজায় রাখা খুবই কঠিন, পরীক্ষায় গোড়াতেই মিলবে যথার্থতা, বললেন অধ্যাপক নাজমা শাহিন

নুর নাহার : বাংলাদেশের বাজারে কতগুলো প্রতিষ্ঠানের পাস্তরিত দুধ পাওয়া যায় তার একটি তালিকা জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এ জন্য সরকারকে দুই সপ্তাহ সময় দেয়া হয়েছে। ভোগ্যপণ্যের মান নির্ণয়ে ভোক্তার উদ্বেগের মধ্যেই আদালতের কাছ এই থেকে এই নির্দেশ এসেছে। বিবিসি বাংলা ৭.৩০

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নাজমা শাহিন বলেন, যেভাবে আমাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে তরল দুধের উৎপাদন তো সেই হারে বাড়েনি। আগে যেমন নিজেরা গরু পালন করে সেখান থেকে দুধ নিয়ে পাস্তুরিত করে সরবরাহ করতো।এখন ছোট ছোট খামারীরা কিংবা যাদের বাড়িতে ২-৩টি গরু আছে তারাও দুধ বিক্রি করছে।

তিনি বলেন, খামারী বা বাড়ি থেকে দুধ সরবরাহের ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিচ্ছে। খামারীরা দুধ সরবরাহের সময় স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে করছে কিনা, তাদের গরুগুলোকে কি ধরণের খাবার দিচ্ছে তার ওপরও নির্ভর করে দুধের মান এবং এতে ক্ষতিকর পদার্থ চলে আসছে কিনা।

অনেক সময় দেখা যায় দুধ পরিমাণে বৃদ্ধি করার জন্য পানি মেশায়। সেখানেও দুধের মান থাকে না। প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে দুধ সংগ্রহ করে আনছে সেখানে অনেকেই কনটেইনার ব্যবহার করছে না ফলে দুধ অতি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

দুধের মান ঠিক রাখার কাজ করাটা খুবই কঠিন। কারণ বিভিন্ন জায়গা থেকে তারা দুধ সংগ্রহ করছে। একজন মানুষ তার বাড়িতে দুতিনটি গরু পুসে দুধ বিক্রি করছে। সে দুধে কি মেশাচ্ছে সেই জায়গাটিতে নজরদারি খুবই কঠিন কাজ। এতো জনবল সরকারের থাকার কথা নয়। এখন যারা ওই সব জায়গা থেকে দুধ সংগ্রহ করে তারা পরীক্ষা করে নিতে পারে।

ল্যাক্টোমিটার দিয়ে দুধের ঘনত্ব এবং প্রাথমিক কিছু পরিক্ষা করা যায়। যারা দুধ সংগ্রহ করছে তাদের যদি সেই ব্যবস্থাপনা থাকে তাহলে গোড়াতেই একটি ফল পাওয়া যাবে।
আমরা দুধে অতিরিক্ত মাত্রায় লেট পাচ্ছি। যেটি শিশুদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। একজন বাড়ন্ত শিশুর যদি লেট বেশি হয় এটি খুবই আশঙ্কাজনক। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়