ফরিদ কবির : বাজেটে কোনো কোনো পণ্যে শুল্ক বা কর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এই বাজেট এখনো পাসই হয়নি। এ নিয়ে সংসদে আলোচনা হবে। আলোচনা চলবে সংসদের বাইরেও। আলোচনার ভিত্তিতে কোনো কোনো পণ্যে শুল্ক বা করের হার কমে যাওয়ার সম্ভাবনা যে নেই তাও নয়। কিন্তু আমাদের ‘হারামী’ ব্যবসায়ীরা এরই মধ্যে জিনিশপত্রের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে! এ বিষয়ে আমাদের সরকার বা প্রশাসন বরাবরের মতোই চুপ। বাজেট ঘোষণার পর বাজারে যে একটা অস্থির অবস্থা তৈরি হয়, সেটা ঠিক রাখতে সরকার সব সময়েই ব্যর্থ। ব্যর্থ০এবারও।
এ বিষয়ে মিডিয়াগুলির ভূমিকাও অত্যন্ত খারাপ। বাজেট ঘোষণার পরপরই এ দেশে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা আজকের নয়। মিডিয়ার উচিত বাজেটের আগেই এ বিষয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের ওপর চাপ তৈরি করা। সেটা তারা করতে ব্যর্থ হয়েছে। অতিরিক্ত শুল্ক বা কর প্রয়োগ হওয়ার আগেই আমি কেন নিত্যপণ্য কিনতে অতিরিক্ত বা বাড়তি টাকা দেবো? যারা দিচ্ছেন, কেন দিচ্ছেন? বাঙালি এখন অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে ভুলে গেছে, এটাই বিস্ময়ের। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :