শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১৮ জুন, ২০১৯, ০১:৪৮ রাত
আপডেট : ১৮ জুন, ২০১৯, ০১:৪৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডা. শওকত হায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলেই বাতিল হবে রেজিস্ট্রেশন, বললেন বিএমএ সভাপতি

স্বপ্না চক্রবর্তী : এখন থেকে আর পপুলার হাসপাতালের আর কোনো শাখাতেই প্র্যাকটিস করতে পারবেন না তরুণীকে লাঞ্ছিত করা চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. শওকত হায়দার। হাসপাতাল বা ভিকটিমের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেলে বিএমডিসির রেজিস্ট্রেশনও বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। এছাড়া দোষী চিকিৎসকের উপযুক্ত বিচারের দাবি জানিয়েছেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. ইকবাল আর্সনাল। অভিযোগ না পাওয়া গেলে বিএমএ’র স্ব উদ্যোগে এর বিচার করার দাবি জানান তিনি।

সোমবার পপুলার হাসপাতালের মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান অচিন্ত্যকুমার নাগ জানান, গত শনিবার ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থীকে চিকিৎসা দেবার নাম করে তার গালে চুমু খান ডা. শওকত হায়দার। ওই ঘটনার প্রেক্ষিতে হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিষদের সমন্বয়ে ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি হয়েছিলো। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে আমাদের প্রধান শাখাসহ দেশের সবগুলো শাখাতেই প্র্যাকটিস করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই চিকিৎসক আমাদের এখানে একজন ডাক্তারের সাথে চেম্বার ভাগ করে রোগী দেখতেন। আমাদের কোনো কর্মী না। যেহেতু তিনি আমাদের কর্মী না সেহেতু তার বিরুদ্ধে আমরা এর বাইরে আর কোনো ব্যবস্থা নিতে পারবো না।

এ ব্যাপারে বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, এখনো আমাদের কাছে ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আসে নি। যদি অভিযোগ আসে আমরা এরকম ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটানোর জন্য ওই চিকিৎসককে কঠিন শাস্তির আওতায় নিয়ে আসবো।

জানা যায়, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে পাশ করা ওই চিকিৎসক সরকারি চাকরি করেন না। ওই ঘটনার পর থেকেই তিনি নিরুদ্দেশ আছেন। তার মোবাইল ফোনটিতে ফোন একাধিকবার ফোন করলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়