শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৩ জুন, ২০১৯, ০৩:৩১ রাত
আপডেট : ১৩ জুন, ২০১৯, ০৩:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জ্বালানির ব্যবহার, চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ছে উষ্ণতা

নূর মাজিদ : জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে যারা কার্বন নিঃসরণ কমানোর অঙ্গীকারে বিশ্বাস করেন, তাদের জন্য দারুণ দুঃসংবাদ জানিয়েছে ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম বা বিপি। বিশ্বের বৃহত্তম জ্বালানি কোম্পানিটির চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০১১ সালের পর আবারো সবচেয়ে দ্রুত গতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইডের নিঃসরণ বেড়েছে। যার মূল কারণ অবশ্যই বিদ্যুতের ব্যবহার বৃদ্ধি। বিশেষ করে, আবাসনখাতে এখন শীতাতপ নিয়ন্ত্রনের ব্যবহার বাড়ায় চক্রবৃদ্ধি হারে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার এবং তার ফলে বায়ুমন্ডলে তাপমাত্রা ধরে রাখার জন্য দায়ী গ্রীনহাউজ গ্যাসের নিঃসরণ বাড়ছে। সূত্র : দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট, দ্য টাইমস।

এদিকে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি আবহাওয়ার স্বাভাবিক পালাবদলকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করছে। এটাও শীতাতপ যন্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধির আরেকটি কারণ। অতিরিক্ত গরম বা শীতের কারণে এখন রূমহিটিং ও শীতলীকরণ যন্ত্রগুলো এখন আগের চাইতে অনেক বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। এটা বিশ্বের গ্রীষ্ম এবং শীতপ্রধান প্রায় সকল দেশেই একটি নতুন বাস্তবতা।

বিপি প্রতিবেদন জানায়, গতবছরের পুরোটা জুড়েই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী জ্বালানির ব্যবহার বাড়ে। এটা ২০১১ সালের পর সবচাইতে বেশি। এর ফলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার লড়াইয়ে বিশ্বের সকল সরকার ও সংস্থার হেরে যাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে। জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ২০১৮ সালে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গত দূষণ মোট কার্বন নিঃসরণের দুই-তৃতীয়াংশের পেছনে অবদান রাখে। গত বছর এটা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় আরো ২ শতাংশ বাড়ে।

এই বিষয়ে বিপি’র প্রধান অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ ¯েপন্সার ডেল বলেন, এটা সত্য আমরা এখন একটি বিপদজনক ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সম্মুখীন। এটা এড়িয়ে চলার কোন সুযোগ নেই। বিপির ২০১৯ সালের স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিভ্যিও অব ওয়ার্ল্ড ইকোনমি শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশকালে তিনি একথা জানান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়