শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০১৯, ১০:১০ দুপুর
আপডেট : ১২ জুন, ২০১৯, ১০:১০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বেসরকারি রেলওয়ে ব্যবস্থাপনায় ইজারা বাতিলের বিষয় যাচাইয়ের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

নুর নাহার : বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ট্রেনগুলো লাভজনক হলেও সরকার এসব ট্রেনের ইজারা বাতিলের চিন্তা করছে। এতে রেল খাত লোকসানে ডুববে নাকি আরো বেশি লাভ করবে তা যাচাই এর পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। -নিউজ২৪-৯.০০

ঢাকা-নারায়নগঞ্জে দিনে ১৬ জোড়া ট্রেন চলাচল করে। এর ১৩টিই চলছে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়। রেলওয়ে ব্যবস্থাপনায় চলার সময় ১টি ট্রেনের বার্ষিক আয় ছিলো ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। লিজে দেয়ার পর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

সঠিকভাবে টিকিট বিক্রি ও টিকিট না পাওয়ায় প্রতিটি ট্রেন থেকে বড় অংকের লোকসান গুনতে হচ্ছে রেলওয়েকে। এছাড়া অপচয় অদক্ষতাসহ নানা অব্যবস্থাপনার কারণে লাভের মুখ দেখছে না রেলওয়ে।

সারা দেশে ৭৩টি মেল এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেন বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন সময়ে ইজারো দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এসব ট্রেন বছরে ৬০ কোটি টাকারও বেশি রেলকে পরিশোধ করছে। লিজের আগে এসব ট্রেন বছরে আয় করতো ২৪ কোটি টাকা। ইজারা চুক্তি অনুযায়ী ট্রাক সিগনাল, স্টেশন কোড ইঞ্জিন, জ্বালানী সবই রেলওয়ের। অথচ শুধু টিকিট বিক্রি করেই মুনাফা নিয়ে যাচ্ছে ইজারা গ্রহীতারা। তবে এসব ইজারা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার।
রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, এটি একটি হাস্যকর ঘটনা। সমস্ত দোকান আপনার, কর্মচারি আপনার, বেতন আপনার, ক্যাশ বাক্্র দিয়ে রাখছেন তাদের কাছে। যে ট্রেনটি যখন থেকে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে তার পর থেকে সরকারের তত্বাবধানে নেয়া হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাপরিচালক মো. তাফাজ্জল হোসেন বলেন, আমাদের ওপর যেহেতু আস্থা রাখছে, সরকার যখন মনে করছে যে আমরা সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারবো সেহেতু এগুলো সরকারের রিয়ন্ত্রনে নেয়া হচ্ছে। তবে যদি আবারো ক্ষতি হচ্ছে বলে মনে হবে তখন সরকারিকরণের জন্য পথতো খোলাই থাকলো।
২০২০ সালে শেষ হবে অন্তত ১৫টি রেলের চুক্তির মেয়াদ। সম্পাদনা: জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়