জুয়েল খান : ঘুষ দেয়া এবং ঘুষ নেয়া উভয়েই সমান অপরাধী। সুতারং ডিআইজি মিজানুর রহমান এবং দুদকের পরিচালকের বিরুদ্ধে যদি ঘুষ লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে উভয়কেই আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে বলে মনে করেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান।
তিনি বলেন, পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমানের কাছ থেকে দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাসির বিশ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগ করেছেন। ডিআইজি মিজানুর রহমান ঘুষ নেয়ার অডিও রেকর্ডিং দিয়েছেন এবং সেটা মিডিয়াতে প্রচার করা হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে একজন কর্মকর্তা আরেকজন কর্মকর্তাকে কীভাবে ঘুষ দেন। মোবাইল ফোনে কথা বলার বিষয়টা যেহেতু সামনে আনা হয়েছে তাই সাইবার সেলের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে দেখতে হবে অভিযোগ সত্য কিনা। সত্য হলে দ্রুত শাস্তি দিতে হবে যাতে আর কোনো কর্মকর্তা এই ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়।
আপনার মতামত লিখুন :